ব্রিটেনের ইতিহাসে সেই প্রথম। ২০১০ সাল ন♌াগাদ এক বৃদ্ধ রেকর্ꦜড গড়লেন। তবে যে সে রেকর্ড নয়, বাবা হওয়ার রেকর্ড গড়েন ওই ব্যক্তি। সম্প্রতি ব্রিটেনের একটি হাসপাতালেই মৃত্যু হল তাঁর। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। রেমন্ড কালভার্ট নামের ওই বিখ্যাত ব্যক্তি শুধু ব্রিটেনেই বিখ্যাত নন। ব্রিটেনের বাইরে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিল তাঁর খ্যাতি। সারা বিশ্বের প্রবীণ ‘বাবা’দের তালিকায় ছিল তাঁর নাম।
(আরও পড়ুন: ইনফোসিসের আমেরিকার ইউনিটে সাইবার𝓀 হানা! মূর্তির মন্তব্যই দায়ী? জল্পনা তুঙ্গে)
প্রসঙ্গত, বিশ্বের প্রবীণ ‘বাবা’দের তালিকা রীতিমতো নজরকাড়া। এই তালিকায় একদিকে যেমন নাম রয়েছে চার্লি চ্যাপলিনের, তেমনই নাম রয়𒅌েছে সম্প্রতি বাবা হওয়া আল পাচিনোর। সেই তালিকাতেই ন𒉰িজ ‘গুণ'এ জায়গা করে নেন জেমস রাই।
৭৮ বছর বয়সি রেমন্ড কালভার্টের সঙ্গে ২৫ বছর বয়সি শার্লটের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক হয়🦋। ঘটনাচক্রে শার্লটের বয়স ছিল ২৫ বছর। রেমন্ডের ষষ্ঠ সন্তানের থেকেও ছোট ছিলেন শার্লট। এর পরই ২০১০ সাল নাগাদ সুখবর আসে রাইয়ের পরিবারে। সপ্তম সন্তান হয় রেমন্ডের। সন্তানের নাম রাখা হয় জেমস রাই। জেমস রাইয়ের এই ঘটনা সেই সময় ব্রিটেনে ‘মিরাকল’-এর অ্যাখ্যা পেয়েছিল। রেমন্ড নিজে সংবাদমাধ্যমকে বলেন, তাঁর এই সন্তান ভগবানের উপহার। সংবাদমাধ্যমকে রেমন্ড বলেন, এই সন্তান জন্ম দেওয়ার আগে তিনি কোনও ওষুধও খাননি। গত বছর ১ ডিসেম্বর রয়্যাল প্রিস্টন হাসপাতালে মৃত্যু হয় রেমন্ডের।
(আরও পড়ুন: মিশর নয়, অ🐠ন্য এক দেশের মাটির তলায় রয়েছে পৃথিবীর প্রাচীনতম পিরামিড! কোথায় সেটি)
সংবাদমাধ্যম দ্য সানের রিপোর্ট অনুযায়ী পড়ে গিয়ে আঘাত পেয়ে ꦫহাসপাতালে ভর্তি ছিলেন রেমন্ড। সেই গুরুতর আঘাতেই মৃত্যু হয় তাঁর। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯১ বছর। শার্লটের সঙ্গে তাঁর আলাপের ঘটনাটিও ছিল অভিনব। মাত্র ১৬ বছর বয়সে শার্লটের সঙ্গে তাঁর আলাপ হয়েছিল। সেই সময় আসলে রেমন্ড শার্লটের মায়ের সঙ্গে সম্পর্কে ছিলেন। তিন বছর সম্পর্কে থাকাকালꦦীনই শার্লটকে কাছ থেকে দেখেন তিনি। এর পর শার্লটের মায়ের সঙ্গে সম্পর্কে ছেদ পড়ে। সম্পর্ক গভীর হতে শুরু করে শার্লটের সঙ্গে। তার পরই তাঁদের কোলে আসে জেমস রাই।