প্রতি বছর ২২ সেপ্টেম𒆙্বর ওয়ার্ল্ড রোজ ডে পালন করা হয়ে থাকে। এই দিনটি মূলত ক্যানসার পেশেন্টদের উদ্দেশ্যে পালন করা হয়। ক্যানসার রোগীদের মনোবল বাড়ানোর জন্য, তাঁদের জীবনে নতুন উদ্যমে চলতে সাহায্য করার জন্য এই দিনটিকে বিশেষ ভাবে পালন ক💞রা হয়ে থাকে। ওয়ার্ল্ড রোজ ডের মাধ্যমে রোগীদের আরও একবার মনে করিয়ে দেওয়া হয় যে এই লড়াইয়ে তাঁরা একা নেই।
আমরা সকলেই জানি যাঁরা ক্যানসারে আক্রান্ত হন তাঁদের মানসিক অবস্থা কেমন থাকে, বা চিকিৎসার সময় তাঁদের কতটা যন্ত্রণার সম্মুখীন হতে♐ হয়। একটা ম🅘ানসিক ট্রমার মধ্যে চলে যান অনেকেই। কিন্তু এই ভোট, মন খারাপ, অবসাদ এগুলো সমস্তটাই দূর করা যায় আত্মীয়, পরিজন, এঁদের ভালোবাসায়, একটু ভালো ব্যবহারের মাধ্যমে। যদিও এগুলো যন্ত্রণা বা কষ্ট দূর করে রোগীর এমনটা নয়, কিন্তু হ্যাঁ এটা ঠিক যে, কষ্ট খানিকটা হলেও লাঘব করে।
কানাডার বাসিন্দা ১২বছর বয়সী মেলিন্ডা রোজ আসকিনস টিউমার নামক একটি রেয়ার ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন। তাঁর স্মরণেই প্রথমবারের জন্য এই দিনটি পালন করা হয়। যদিও চিকিৎসকরা বলেছিলেন যে তিনি আর মাত্র কয়েক সপ্তাহ বাঁচবেন, কিন্তু মেলিন্ডা আদতে বেঁচে ছিলেন আরও ছয় মাস। এই সময়টা তিনি তাঁর আশপাশে থাকা সমস্ত রোগীদের আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করতেন, আশা জোগাতেন মনে। তিনি প্রতিটি ক্যানসার রোগীর কাছে গিয়ে কবিতা লিখে দিতেন, চিঠি লিখতেন, ইমেল পাঠাতেন। এভাবেই তিনি সকলের সঙ্গে আনন্দ, মজা ভাগ করে নিতেন। তিনি সবসময় মনে♕ করিয়ে দিতেন আশা না ছাড়ার কথা।
যাঁরা ক্যানসার রোগে আক্রান্ত, কিংবা যাঁরা এই রোগীদের চিকিৎসা করেন তাঁদের সকলকে গোলাপ দিয়ে ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা জানানো হয় থাকে এই কঠিন লড়াইয়ের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য। যদিও এখনও ক্যানসার সম্পূর্ণ ভাবে নিরাময় করা যায় এমন চিকিৎস🉐া পদ্ধতি বের করা যায়নি তবুও চিকিৎসক থেকে অন্যান্য কর্মীরা jebhab এই রোগের সঙ্গে লড়াই চালান তা প্রসংশনীয়। 🎉একই সঙ্গে রোগীরা যে যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে গিয়েও লড়াই করে বেঁচে থাকেন, তাঁদের মনে শক্তি আর সাহস জোগানো প্রয়োজন, যাতে তাঁরা আগামীতেও একই ভাবে লড়াই করতে পারে।
ফলে ক্যানসার♑ রোগীদের আরও একটু ভালো রাখতে, তাঁদের ভালো রাখতে এই দিনটি পালন করা হয়ে থাকে।