প্রতি বছর ১ অক্টোবর বিশ্ব নিরামিষ দিবস পালিত হয়। এই দিবসের উদ্দেশ্য শুধুমাত্র নিরামিষ খাবারের প্রচারই নয়, পরিবেশ ও প্রাণীর সুরক্ষার পাশাপাশি নিরামিষ খাবারের উপকারিতা সম্পর্কেও মানুষকে সচেতন করা। এটা প্রায়ই বলা হয় যে নিরামিষ খাদ্য মানে ‘বোরিং খাবার’ খাওয়া, কিন্তু এই খাবারের শুধু একটি নয় বরং অনেকগুলি উপকারিতা রয়েছে, যা এই ধরনের খাꦉবারকে খুব প্রয়োজনীয় করে তোলে।
১ অক্টোবর বিশ্ব নিরামিষ দি🌃বস হিসাবে উদযাপন করা শুরু করে উত্তর আমেরিকান নিরামিষাশী সোসাইটি এবং তার পরে ১৯৭৮ সালে এটি আন্তর্জাতিক নিরামিষাশী ইউনিয়ন দ্বারা স্বীকৃত হয়। আমিষ খাদ্যে পশুর মাংস খাওয়া হয়, অন্যদিকে নিরামিষ খাদ্যে সবুজ শাকসবজি, ডাল, শস্য, শুকনো ফল এবং তাজা ফলমূল থাকে। আপনিও জেনে নিন এই খাবারের উপকারিতা।
ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে: নিরামি𝔉ষ খাবারে সাধারণত ক্যালোরি কম থাকে তবে প্রচুর ফাইবার থাকে। এই কারণে, আমিষ খাবারের তুলনায় নিরামিষ খাবারের মাধ্যমে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। বেশি পরিমাণে ফাইবার থাকায় পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে এবং বারবার ক্ষুধা লাগে না। ফলে খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমে। তাতে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।
হজম ভালো হয়: ফল, শাকসবজি, ডাল এবং গোটা শস্য সমন্বিত একটি নিরামিষ খাদ্য শরীরকে ভালো পরিম💞াণে ফাইবার সরবরাহ করে। এর ফলে হজমশক্তি ভালো থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হয় না। আমিষ খাবার হজম করা তুলনায় অনেক ঝাꦛমেলার। এতে পেটের উপরেও চাপ পড়ে। তাতে ক্লান্তিও বেশি হয়। কারণ শরীরের সমস্ত এনার্জি খাবার হজম করার কাজে ব্যয় হয়।
সংক্রমণের ঝুঁকি কম: আমিষ খাবারে এমন অনেক বস্তু থাকে থাকে যা শরীরে ব্যাকটিরিয়া প্রবে🎃শের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। এই সব ব্যাকটিরিয়া শরীরের জন্য মোটেই উপকারী নয়। উল্টো দিকে নিরামিষ খᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚাবারে ব্যাকটিরিয়ার ঝুঁকি কম থাকে। যাই হোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি ভালোভাবে সবজি ধুয়ে খাবেন যাতে ন্যূনতম টক্সিন শরীরে প্রবেশ করে। তাহলেই সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক খানি কমে যেতে পারে।
রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ: নিরামিষ খাবার বা উদ্ভিদ-ভিত্তিক খাদ্যে পাওয়া পুষ্টি এবং খনিজগুলি ডায়াবিটিস থেকে 🌌মুক্তি দিতে পারে। এতে ইনসুলিনের ভারসাম্য বজায় থাকে এবং গ্লুকোজের মাত্রাও স্বাভাবিক থাকে। তাই এই ধরনের খাবার খাওয়া 🐈ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যকর।