বলা হয়, কেউ নিখুঁত নয়। সম্পর্ককে পরিণতি দিতে গেলে মানিয়ে চলতে হয় দুটো মানুষকেই। 🦩একে-অপরেরস সঙ্গে মানিয়ে চলতে না পারলে একসঙ্গে ঘর করা মুশকিল! তবে কিছু কিছু স্বভাব বিয়ের পরে সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। যার ফলে কখনোই সুখের হবে না বিবাহিত জীবন। তাই বিয়ের আগে ভালো করে বুঝে নিন আপনার সঙ্গীর মধ্যে এই দোষগুলো নেই তো। আর তারপরেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিন--
সবসময় ভুল ধরা
অনেকেই আছেন যাঁরা অন্যের ভুল ধরে আনন্দ পান। বিশেষ করে সঙ্গীর সমস্ত কাজে কোনও খারাপ খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন। ভুল ধরিয়ে দেওয়া একদিকে ভালো। এটে আপনি নিজেকে ঠিক করার সুযোগ পাবেন।ꦬ তবে যদি তা অনবরত হতে থাকে, তাহলে বিপদ বড়ই।
লোকের সামনে খারাপ ব্যবহার
যতই ঝগড়া, অশান্তি হোক লোকের সামনে বা প্রকাশ্যে তা না আনাই ভালো।𓃲 বরং, বাড়িতে শান্তিতে বসে মিটিয়ে নিলে সম্পর্কের ভিত মজবুত হয়। কিন্তু যদি দেখেন আপনার সঙ্গী সবার সামনে আপনাকে অপদস্থ করছে বারবার, আপনার সমালোচনা করছে, তবে সাবধান হয়ে যান।
আদৌ সে বিশ্বাসী তো
আজকাল প্রেম আর বন্ধুত্ব মিলেমিশে একাকার। তাই অনেকেই প্রেমিক বা প্রেমꦫিকার সামনে অন্য নারী বা পুরুষের প্রশংসা করেন খোলামেনে। একটু পিছনে লাগারও সুযোগ মেলে এতে। কিন্তু যদি কখনও বুঝতে পারেন আপনার সঙ্গী শারীর♚িকভাবে কারও প্রতি আকর্ষণ অনুভব করছে অথবা কারও সঙ্গে আপনার অজান্তে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর চেষ্টা করছে, তাহলে সাবধান হয়ে যান।
আপনার সাফল্যে খুশি না হওয়া
অনেক মানুষ আছেন, যারা তাদের সঙ্গীর সাফল্য সহজে হজম করতে পারেন না। তারা মনে করেন, তাদের সঙ্গী যদি তাদের ছাপিয়ে যায়, তাহলে তাদে✃র মান কমে যাবে। যার কারণে তারা প্রতিযোগিতা শুরু করে দেন।
সন্দেহবাতিক
যদি বুঝতে পারেন আপনার সঙ্গী আপনার অজান্তে আপনার ব্যক্তিগত জিনিস, মোবাইল ঘাঁটে, তাহলে সে মানুষটার সঙ্গে সম্পর্কে না জড়ানোই ভালো। কারণ, সন্দেহ করার স্বভাব সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পায় ও পরব🎃র্তীতে তা ভয়ঙ্কর হয়ে দাঁড়াতে পারে।