আবার বিমানের ভেতর মাতলামোর অভিযোগ। ইন্ডিগোর একটি বিমানের ভেতর এক যাত্রী মদ্যপ অবসಞ্থান নানা কাণ্ড ঘটিয়ে𓆏ছেন বলে অভিযোগ। জয়পুর থেকে বেঙ্গালুরুর দিকে যাচ্ছিল বিমানটি। তখনই তিনি এই কাণ্ড শুরু করেন বলে অভিযোগ। তাকে বার বার এনিয়ে বারণ করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি কিছুতেই শুনতে চাননি। এরপর তাকে পুলিশ গ্রেফতার করে বলে খবর।
কেম্পেগৌড়া বিমানবন্দরে বিমানটা আসার পর ওই যাত্রীকে পুলিশের হ🤡াতে তুলে দেওয়া হয়। গত ১৭ নভেম্বরের ঘটনা। ৩২ বছর বয়সি ওই যাত্রীর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। ঠিক কী হয়েছিল ঘটনাটি?
এনিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ইন্ডিগো। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ফ্লাইট নম্বর ৬ই ৫৫৬তে ছিলেন ওই যাত্রী। তিনি একেবারে মদ্যপ অ൲বস্থায় ছিলেন। তিনি ওই অবস্থাতেই অন্য়দের সঙ্গে নানাভাবে দুর্ব্যবহার করতে থাকেন বলে খবর। এমনকী বিমানকর্মীরা বার বার তাকে সতর্ক করেছিলেন। কিন্তু তিনি শোনার পাত্রই নন। এদিকে বিমানটি রানওয়ে স্পর্শ করার পরেই তাকে স্থানীয় পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বিমান সংস্থা জানিয়েছে, অন্য়ান্য যাত্রীদের সমস্যা হলে তার জন্য় ক্ষমা চাইছি।
সূত্রের খবর, ওই যাত্রী আসল💧ে রাজস্থানের সিকারের বাসিন্দা। তিনি মদ খেয়ে বিমানে উঠেছিলেন বলে অভিযোগ। এরপর বিমানের মধ্য়েই তিনি নানা অভব্য আচরণ করছিলেন। এনিয়ে বার বার বলা হলেও তিনি কথা শোনেননি। এমনকি বিমান সেবিকার হাত ধরেও তিনি টানাটানি করার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। এরপর তাকে ফের সতর্ক করা হয়। এদিকে গোটা ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায়🍃 বিমানের অন্দরে।
এদিকে গত এপ্রিল মাসে ইন্ডিগোর বিমানে এক মদ্যপ যাত্রী অঘটন ঘটানোর চেষ্টা করেছিলেন বলে অভিযোগ। বিমানযাত্রী আর প্রতীক ১৮ এফ সিটে বসেছিলেন। তিনি কার্যত মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন বলে অভিযোগ। তিনি আপৎকালীন দরজা খোলার চেষ্টা করছিলেন। এরপ🧜রই তিনি অত্যন্ত দুর্ব্যবহার করা শুরু করেন। ওই দরজাটি তাঁর কাছেই ছিল।
১০টা ৪৩ মিনিটে বিমানটি বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরে পৌঁছায়। তারপর তাকে সিআইএসেফের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এরপর বিমানবন্দরের মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে য🔴াওয়া হয় তাকে। সেখানে ব্রেথ অ্যানালাইজার মেশিনের মাধ্যমে তার পরীক্ষা করা হয়। তখন বোঝা যায় তিনি মদ্যপ অবস্থায় রয়েছেন।
ফের ই⛄ন্ডিগোর বিমানে মদ্যপ যাত্রী অভব্যতা করলেন বলে অভিযোগ। তবে তাকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।