এবার কোভিশিল্ড নেওয়া ব্যক্তিদেরও বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে সমস্যার মুখে পড়তে হবে। কারণ ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেশগুলিতে 'ভ্যাকসিন পাসপোর্ট'-এর অনুমোদিত টিকার তালিকা থেকে বাদ পড়েছে কোভিশিল্ডের নাম। এই পরিস্থিতিতে ভারতের যেই পড়ুয়ারা ইউরোপে যাবেন, তাঁরা সমস্যায় পড়তে চলেছেন। এই বিষয়ে এবার সমাধান সূত্র বের করা বিষয়ে আশ্বাস দেন সেরাম ইনস্টিটিউটের প্রধান আদর পুনাওয়ওালা।
এই বিষয়ে সেরাম সিইও একটি টুইট বার্তায় লেখেন, 'বহু ভারতীয় কোভিশিল্ডের টিকা নিয়েছেন, তবে এখন তাঁরা ইউরোপ꧟ীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলিতে যাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়েছেন। আমি কোভিশিল্ড নেওয়া সকলকে আশ্বস্ত করতে চাই যে গোটা বিষয়টি আমি শীর্ষস্তরে জানিয়েছি। আশা করছি আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই টিকা নিয়ামক সংগঠন ও কূটনৈতিক স্তরে এই সমস্যার সমাধান মি🍬লবে।'
যে টিকাগুলি ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলিতে বাজারকৃত করার অনুমোদন পেয়েছে, সেই টিকা প্রাপকদেরই শুধু গ্রিন পাস বা ডিজিটাল করোনা শংসাপত্র দে🧜ওয়া হবে। উল্লেখ্য, করোনা আবহে যে যাত্রীদের কাছে সেই ‘গ্ℱরিন পাস’ থাকবে, তাঁরা কাজ বা পর্যটনের সূত্রে বাধাহীনভাবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের গোষ্ঠীভুক্ত দেশের মধ্যে ঘোরাফেরা করতে পারবেন।
আপাতত চারটি করোনা টিকাকে অনুমোদন দিয়েছে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের স্বাস্থ্য বিভাগ ইউরোপিয়ান মেডিসিন এজেন্সি (ইএমএ)। সেগুলি হল - ফাইজার/বায়োএনটেকের কোমিরনাটি, মর্ডানা, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যাস্ট্রোজেন🦂েকার ভ্যাক্সজারভ্রিয়া এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের জ্যানসেন। কিন্তু অ্যাস্ট্রোজেনেকার যে টিকা ভারতে তৈরি হচ্ছে, সেটিকে অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আর এতেই তৈরি হয় সমস্যা।