আইটি সেক্টরে যেন আচমকাই ওঠানামা শুরু হয়ে গেল। কিছুদিন আগেই টাটা কনসালটেন্সি🍌 সার্ভিস বা টিসিএস তাদের ৬জন কর্মীদের বরখাস্ত করেছিল। অনৈতিক কাজের অভিযোগে তাদের চাকরি থেকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এবার উইপ𒈔্রোতে চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের উপর বিশেষ নজর রাখছে কোম্পানি। পাশাপাশি ভেন্ডর নেওয়ার আগেও সবদিক যাচাই করা হচ্ছে।
মিন্টের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, উইপ্রোরꦜ চিফ হ🅠িউম্যান রিসোর্ট আধিকারিক সৌরভ গোভিল জানিয়েছেন, আমরা ভেন্ডরদের উপর নজর রাখছি। এই পদ্ধতিটা খুব কড়া। কাদের কতটা পারদর্শিতা সবটা ভালো করে দেখা হচ্ছে।
তিনি সংবাদমাধ্য়মকে জানিয়েছেন, এমপ্লয়ি রিস্ক ম্যানেজমেন্টকে কার্যকরী করা হচ্ছে। কোথাও কোনও ফাঁক থেকে যাচ্ছে কি না সেটা ভালোভাবে খেয়াল রাখা হচ্ছে। একেবার♈ ত্রিস্তরী নজরদারি করা হচ্ছে।
আসলে আইটি সেক্টরে প্রচুর কর্মী রয়েছেন যারা ভেন্ডর হিসাবে কাজ করেন। তাঁরা পে রোলে থাকলেও তাঁরা আইটি প্রকল্প অনুসারে কাজ করেন। তবে সূত্রের খবর, কোম্পানি বর্তমানে নতুন করে হায়ারিং করার ক্ষেত্রে কিছুটা লাগাম ট❀েনেছে।
এদিকে সূত্রের খবর, বর্তমান কঠিন সময়ে ফ্রেসার্সদের কাজের সুযোগ কিছুটা কমছে। গোভিল মিন্টকে জানিয়েছেন, আমরা খুব সতর্ক হয়ে পা ফেলছি। এখন যতটা প্রয়োজন ততটা অনুসারে আমরা হায়ার করছি। কারণ আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। যাঁদের মধ্য়ে সৃজনশীলতা রꦆয়েছে তাঁরা আমাদের কাছে অগ্রাধিকার পাচ্ছে।
এদিকে আইটি সেক্♎টরে চাকরি করার জন্য় অনেকেই মুখিয়ে থাকেন।মোটা মাইনের চাকরি। কিন্তু সেই চাকরিতে আবার অনিশ্চয়তাও তুঙ্গে। সেক্ষেত্রে কীভাবে পরিস্থিতির মোকাবিলা করা যাবে তা নিয়েও কর্মচারীদের মধ্য়ে দুশ্চিন্তার শেষ থাকে না। সাধারণত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ক্যাম্পাসিংয়ের মাধ্যমে আইটি কোম্পানিগুলি কর্মী নিয়োগ করে। তবে সেই নিয়োগে বর্তমানে প্রায় ৪০ শতাংশ ক্ষেত্রে কাটছাঁট করা হয়েছে। ২০২৩ ব্যাচের পড়ুয়াদের মধ্যে থেকে অন্তত ২,৩০,০০০ জনকে ক্য়াম্পাসিংয়ের মাধ্যমে হায়ার করেছিল আইটি কোম্পানি। তবে ২০২৪ ব্যাচের মধ্য়ে থেকে মনে করা হচ্ছে ১,৫৫, ০০০ পড়ুয়াকে ক্যাম্পাসিংয়ের মাধ্যমে হায়ার করা হতে পারে।