বিহারের বাসিন্দা কয়েকজন পড়ুয়াকে বাংলায় মারধর করা হয়েছে বলে খবর। এনিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ উদ্বেগ প্রকাඣশ করেছিলেন। এবার এনিয়ে সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের কাছে প্রতিক্রিয়া জানালেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।
কুণাল ঘোষ, এই ব্যাপারে মন্তব্য করার সময় এখনও আসেনি। তিনি কেন বলেছেন, কীসের উপর বলেছেন, কী ধরনের তথ্য ছিল সেটা না জেনে মন্তব্য করাটা ঠিক নয়। আগে উপযুক্ত তথ্য জানা দরকার। যা কিছু বিভ্রান্তি রয়েছে তা মিটে যাবে। কুণাল বলেন, মনে হয় স্থ👍ানীয় কিছু সমস্যা রয়েছে। আমাদের যে রাজ্য থেকে প্রচুর মানুষ অন্য রাজ্য়ে যাচ্ছে। অন্য রাজ্য থেকেও প্রচুর মানুষ আমাদের রাজ্য়ে আসছে। দুর্ভাগ্যবশত বাংলার ছেলেদের তো অন্য রাজ্যে খুন পর্যন্ত করা হয়েছে। হরিয়ানায় হয়েছে। এই ধরনের অভিযো𝓡গ তো এসেছে। আমরা সকলকে স্বাগত জানাই। এটা গণতান্ত্রিক রাজ্য। স্থানীয়ভাবে কিছু হয়তো হয়েছে। আমরা বিষয়টি দেখছি।
ঘটনাটি ঠিক কী হয়েছে? অভিযোগটা ঠিক কী?
বিহার থেকে বাংলায় আসা দুই ছাত্রক𝔍ে বাংলায় হেনস্থা করা হয়েছে বলে অভিযোগ।𒅌 সেই সংক্রান্ত একটি ভিডিয়ো কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহ শেয়ার করেছেন।
তিনি লিখেছেন, বাংলায় রোহিঙ্গা মুসলিমদের জন্য রেড কার্পেট আর বিহারের বাচ্চাদের মারধর করা হল পরীꦛক্ষা দেওয়ার জন্য? তারা কি ভারতের অংশ নয়? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি শুধু ধর্ষকদের বাঁচানোর ঠিকা নিয়েছেন?
সেই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে দুজন তরুণ ঘুমিয়ে রয়েছে। এরপর দুজন এসে তাদের বাংলায় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে। তারা বাংলা বুঝতে পারছিল না। এরপর তওাদের হিন্দিতে প্রশ্ন করা হয়। তারা বলে পরীক্ষা দিতে এসেছি। এরপরই শুরু হয় তাদের উপর চোটপাট। তাদের ডকুমেন্ট বের কর💛তে বলে। কিন্তু তারা বের করতে চায়নি। এরপর তাদের কান ধরে ওঠবোস করানো হয়। কেন তারা বাংলায় পরীক্ষা দিতে এসেছে সেই প্রশ্ন করা হয়।
তবে তারা জানিয়েছে আর কোনও দিন আসবে না। তাদের দাবি নথি বের করলে ছিঁড়ে দিতে পারে। সেই আশঙ্কায় তারা ডকুমেন্ট বের করতে চায়নি। তাদের রীতিমতো হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ। আর সেই ভিডিয়ো এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছ✤েন গিরিরাজ। এরপর তিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে নিশানা করেন। তবে যারা হেনস্থা করছিলেন তাদের আসল পরিচয় জানা যায়। ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।