শরিয়ত মেনেই শবানা কুরেশির সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল এনসিবি কর্তা সমীর ওয়াཧংখেড়ের। মেনে নিলেন তাঁর বাবা জ্ঞানদেব ওয়াংখেড়ꦐে। তিনি এদিন এই বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন, 'ইসলামিক আইন (শরিয়ত) অনুযায়ী ডঃ শবানা কুরেশির সঙ্গে সমীর ওয়াংখেড়ে নিকাহ করেছিলেন কিন্তু তাঁদের বিয়ে টিকতে পারেনি এবং কিছু সময়ের পর তাঁরা ডিভোর্স করে নেন… এটা সত্যি যে উভয় পরিবার মুসলিম না হলে নিকাহ করা যাবে না কিন্তু সবকিছু আমার স্ত্রী সাজিয়েছিলেন (জাহেদা বানো)।'
সমীরের বাꦯবা আরও বলেন, 'এই সবই তাঁর (সমীর ওয়াংখেড়ে) ব্যক্তিগত জীবনের সাথে সম্পর্কিত এবং নবাব মালিকের উচিত ছিল এই সব প্রকাশ্যে আনা থেকে বিরত থাকা। আমার নাম, জাত এবং ধর্মের সাথে মাদক সেবনের মামলার কী সম্পর্ক আমি বুঝতে পারছি না। এই বিষয়ে আমি আদালতে যাওয়ার কথাও ভাবছি।
এর 🍒আগে আরিয়ান খান মাদক মামলার দায়িত্বে থাকা সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে তোপ দেগে মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিক এদিন দাবি করেন যে ভুয়ো কাস্ট সার্টিফিকেট দেখিয়ে আইআরএস-এর চাকরি পান সমীর ওয়াংখেড়ে। নবাব বলেন, 'এটা স্পষ্ট꧋ করে দিতে চাই যে, সমীর ওয়াংখেড়ের যে বিষয়টি আমি প্রকাশ্যে আনতে চাই, তার সঙ্গে ধর্মের কোনও সম্পর্ক নেই। তিনি আইআরএস-এর চাকরি পেতে তাঁর জাতি শংসাপত্র দেখিয়ে যে ভাবে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন, সেটাই আমি সবার সামনে আনতে চাই। একজন যোগ্য তফশিলি জাতির ভবিষ্যৎ নষ্ট করেছেন তিনি।'
এনসিপি নেতার আরও অভিযোগ, 'আমার টুইট করা জাতি শংসাপত্র যদি তাঁরা ভুল বলে দাবি করেন, তাহলে যেটা ঠিক সেটা তাঁদের দেখানো উচিত। আমি সাক্ষীদের নামটাও ঝাপসা কর🎶ে দিয়েছি, যাতে তাঁদের পরিচয়ে কোনও প্রভাব না-পড়ে। আমি যে শংসাপত্র টুইট করেছি, সেটা বিএমসির সরকারি নথি। আইনে বলা আছে যে, যদি কোনও🔯 ব্যক্তি অন্য ধর্মে ধর্মান্তরিত হন, তাহলে জাতিগত সুবিধে পাওয়া তাঁর বন্ধ হয়ে যাবে।'