সময়সীমা ১ সপ্তাহ। তার মধ্যে ১৫-১৮ বছর বয়সী সমস্ত কিশোর- কিশোরীদের টিকাকরণ করার টার্গেট নির্দিষ্ট করল অসম সরকার। শুক্রবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেশব মোহন্ত একথা জানিয়েছেন। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা দফতর একেবারে হাতে হাত মিলিয়ে স্কুল ও জুনিয়র কলেজগুলিতে ছাত্রছাত্রীদের টিকার দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে। সেখানে স্পেশাল ক⛦্য়াম্প করা হবে। তবে যারা স্কুল, কলেজে যায় না তাদের জন্য ভ্য়াকসিনেশন সেন্টারের দরজা খোলা থাকবে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ৩রা জানুয়ারি থেকে টিকাকরণ 🧸শুরু হবে। আগামী ৯ই জানুয়ারির মধ্যে আমরা ১৫-১৮ বছর বয়সী সকলকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছি। ১০ই জানুয়ারি থেকে তৃতীয় ডোজ দেওয়ার কাজ শুরু হবে। তার আগে এই পর্যায়টা মিটিয়ে ফেলতে চাইছি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, সমস্ত অভিভাবকদের অনুরোধ করছি তাঁদের সন্তানরা যাতে ৯ই জানুয়ারির মধ্যে প্রথম ডোজ পায় সেটা নিশ্চিত করুন। সেক্ষেত্রে ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগেই আগামী ফেব্রুয়ারিতে তারা দ্বিতীয় ডোজ ভ্যাকসিন পেয়ে যাবে। এদিকে ডিরেক্টর( হেল্থ সা🔯র্ভিস) জানিয়েছেন ,অসমে প্রায় ২ মিলিয়ন ১৫-১৮ বয়স সীমার মধ্যে কিশোর কিশোরী রয়েছে যারা টিকা পাওয়ার যোগ্য। এদিকে এখনও পর্যন্ত ৩৭.৫ মিলিয়ন ডোজ টিকা গোটা রাজ্য জুড়ে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে অসমের স্বাস্থ্য়মন্ত্রী জানিয়েছেন, জোরহাট ও গুয়াহাটিতে জিনোম টেস্টিং ল্যাবরেটরি করা হয়েছে। ওমিক্রন মোকাবিলার জন্য ৯ হাজার অতিরিক্ত বেড, ১ হাজার আইসিইউ, ২৬০০ অক্সিজেন বেড তৈরা রাখা রয়েছে। তবে আশার কথা এটাই, রাজ্যে এখনও ওমিক্রন ﷽আক্রান্তের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি।