বিহারে উপনির্বাচনের লড়াই শেষে একটা আসনও দখল করতে পারল না লালু প্রসাদ যাদবের রাষ্ট্রীয় জনতা দল। উপনির্বাচনের দুটি আসনেই জয় পেল বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের রাষ্ট্রীয় জনতা ꧑দল। কুশেশ্বরে বেশ সুবিধাজনক মার্জিনেই জয় পেয়েছেন জেডিইউ প্রার্থী। অন্য়দিকে তারাপুর আসনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়। কিন্তু সেখানেও শেষ হাসি হেসেছে জনতা দল ইউনাইটেড।
এবার দেখে নেওয়া যাক গণনা শেষে ঠಌিক কী দাঁড়িয়েছে উপনির্বাচনের ফলাফল? কুশেশ্বরে অমন ভূষণ হাজারি ছিলেন জেডিইউর প্রার্থী। তাঁর পিতার মৃত্য়ুর পর এই আসনটিতে ফের উপনির্বাচন হয়েছে। ১২ হাজার ৬৯৫ ভোটে জেডিইউ প্রার্থী পরাজিত করেছেন তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী আরজেডি প্রার্থীকে। এই আসনে জেডিইউর ভোট শতাংশ ৪৫.৭২ শতাংশ ও আরজেডির ভোট শতাংশ ৩৬.০২ শতাংশ। তবে সব ꦜমিলিয়ে কংগ্রেসের অবস্থা এই আসনে যথেষ্ট শোচনীয়। মাত্র ৪.২৮ শতাংশ ভোট পেয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে কংগ্রেস।
অন্যদিকে তারাপুর আসনে কিছুটা হলেও লড়াই হাড্ডাহাড্ডি হয়েছে। ১৮ রাউন্ড পর্যন্ত মাঝেমধ্য়েই সুবিধানজনক জায়গায় ছিল আরজেডি। তবে শেষ পর্যন্ত জেডিইউর প্রার্থী রাজীব কুমার সিং তারাপুর আসন থেকে ৩ হাজার ৮৫২ ভোটে জয়ী হন। এখানে জেডিইউ পেয়েছে ৪৬.৬২ শতাংশ ভোট। অন্য়দিকে আরজেডি পেয়েছে ৪৪.৩৫ শতাংশ ভোট। আর কংগ্রেসের অবস্থা এই আসনে আরও শোচনীয়। নোটার থেকে ০.৭০ ⛎শতাংশ বেশি ২.১২ শতাংশ ভোট পেয়েছে কংগ্রেস। সব মিলিয়ে জেডিইউর ভোট ৪৬.২২ শতাংশ। আরজেডির ভোট ৪০.৭২ শতাংশ। আর সব মিলিღয়ে কংগ্রেসের ভোট ৩.০৬ শতাংশ মাত্র।