ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ মার্কিন আদালতে। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের নির্বাচনের ফলাফল পালটে দেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছিল ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই এই মামলা করা হয়েছিল। এই মামলা খারিজের জন্যে আদালতের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন মার্কিন সরকারের বিশেষ কৌঁসুলি জ্যাক স্মিথ। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই বিচারপতি তানিয়া চুটকান ট্রাম্পের বিরুদ্ধে হওয়া মামলাটি খারিজ করে দেন। এদিকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদ শেষে নিজের কাছে সরকারি গোপন নথি রেখে দেওয়ারও অভিযোগ উঠেছিল ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। সেই মর্মেও মামলা হয়েছিল ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। সেই মামলাও খারিজ করে দেওয়ার জন্যে আদালতে আবেদন করেন জ্যাক স্মিথ। (আরও পড়ুন: হোয়াইট হাউসে ঢুকেই ট্রুডোর কানাডার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ, 𒉰বড় ঘোষণা ট্রা♏ম্পের)
আরও পড়ুন: আদালতে পেশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে, বাংলাদেশি হিন্দু সন্ন্যাসীর হয়ে সওয়াল ৫১ আইন✃জী꧙বীর
আরও পড়ুন: মাথায় হাত গৌতমের, আদানিতে বিনিয়োগ বন্ধের ঘোষণা ফরাসি সংস্থা 'টোটাল এনার্জিসে'🎐র
প্রসঙ্গত, এতদিন ধরে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সরকারের হয়ে এই মামলাগুলি লড়ছিলেন জ্যাক স্মিথ। তবে দুই মামলাতেই নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আসছিলেন ট্রাম্প। তাঁর অভিযোগ ছিল, তিনি যাতে ২০২৪ সালের নির্বাচনে না লড়তে পারেন, তাই নাকি এই সব অভিযোগ আনা হয়েছে। উল্লেখ্য, মার্কিন সংবিধান অনুযায়ী, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট পদে বসলে আমেরিকার বিচার বিভাগের নিয়ম অনুযায়ী, তাঁর বিরুদ্ধে করা মামলা খারিজ করতে হবে। তাই নির্বাচনে জয়ী ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই সব মামলা আগেই খারিজ করার জন্যে আবেদন জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, আগামী ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করতে চলেছেন ট্রাম্প। পরের চার বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। এই আবহে বিচারপতি জানান, সেই চার বছর পর ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরে দাঁড়ালে ফের এই মামলা চালু করা যাবে। (আরও পড়ুন: প্রয়🔜াত এসার গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা শশীকান্ত রুইয়া, জানুন কে ছিলেন এই ধনকুবের?)
আরও পড়ুন: তবে কি ফড়ণবীসকে মুখ্যমন্ত্রী༒ হিসেবে মেনে নিলেন? একনাথের নির্দেশ ঘিরে জল্পনা
আরও পড়ুন: একের পর এক অভিযোগ, বাংলাౠদেশে 'প্রথম আলো' সংবাদপত্র বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের নির্বাচনের ফলাফলে সিলমোহর দিতে ♈ইলেক্টোরাল কলেজদের নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসে ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি। সেদিনই ট্রাম্পের সমর্থকরা ক্যাপিটল হিল হামলা চালিয়েছিল। দরজা ভেঙে মার্কিন কংগ্রেসের ভেতরে ঢুকে গিয়েছিল তারা। অভিযোগ, ট্রাম্পের উস্কানিতেই এই কাণ্ড ঘটেছিল। এমনকী ক্যাপিটল হামলার নথি নষ্ট করার অভিযোগ উঠেছিল ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। সেই সহিংসতার তদন্ত করেছিল কংগ্রেসের নির্বাচিত কমিটি। এদিকে এই দাঙ্গার প্রেক্ষিতে প্রাউড বয়েজ এবং ওথ কিপারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছিলেন ডিস্ট্রিক্ট অফ কলম্বিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল 𒐪কার্ল রেসিন। প্রসঙ্গত, অতি দক্ষিণপন্থি এই সংগঠনগুলি ট্রাম্পপন্থী হিসেবে পরিচিত। দাবি করা হয়, ২০২০ সালের নির্বাচনের ফলাফল পালটে দিতেই এই হিংসায় প্ররোচণা দিয়েছিলেন ট্রাম্প।