কৃষকদের জন্য বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের। তুলে নেওয়া হল পেঁয়াজ এবং বাসমতি চালের রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তে প্রশংসায় পঞ্চমুখ মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে। পেঁয়াজ চাষীদের তরফে প্রধানমন্ত্রꦇী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি। প্রতি মেট্রিক টন পেঁয়াজের জন্য ন্যূনতম ৫০০ ডলার রপ্তানি মূল্য এবং প্রতি টন বাসমতি চালের জন্য ৯৫০ ডলার রপ্তানি মূল্য তুলে নেওয়ার জন্য কেন্দ্রের সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছেন উপ-মুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারও।
কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্ত, পেঁয়াজ রপ্তানির পাশাপাশি কৃষকদের আয় বাড়াতে সহায়তা করবে বলে জানিয়েছেন পাওয়ার। ꦬএরই পাশাপাশি ভোজ্য তেলের আমদানি শুল্ক বৃদ্ধি এবং সয়াবিনের জন্য একটি ন্যূনতম সমর্থন মূল্য নির্ধারণের জন্য𝓰ও কেন্দ্রের প্রশংসা করেছেন তিনি। তাঁর কথায়, কেন্দ্রের এই পদক্ষেপ দেশের পেঁয়াজ, বাসমতি চাল এবং সয়াবিন চাষীদের বড় স্বস্তি দিয়েছে। এক্সে পোস্ট করে উপ-মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেছেন, 'মহারাষ্ট্রের সমস্ত পেঁয়াজ চাষিদের তরফে, আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সহযোগিতা মন্ত্রী অমিত শাহকে ধন্যবাদ জানাই।'
আরও পড়ুন: (Ajmer Sharif♚: মোদীর জন্ম⛄দিনে নিরামিষ লঙ্গর আজমির শরীফে, প্রধানমন্ত্রীর জন্য করা হল প্রার্থনা)
অন্যদিকে, অজিত পাওয়ার এদিন বলেছে🐷ন যে 'আমি আগে থেকেই কেন্দ্রীয় সহযোগিতা মন্ত্রী অমিত শাহ এবং কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহানকে, পেঁয়াজ ও বাসমতি চালের রপ্তানির ন্যূনতম মূল্য বাতিল করার জন্য অনুরোধ করেছিলাম৷ ভোজ্য তেলের আমদানি শুল্ক বাড়ানোর কথা বলেছিলাম। এই সবটাই তাঁরা অবশেষে মেনে নিয়েছেন।' অজিত পাওয়ার এদিন ভোজ্য তেলের আমদানি শুল্ক বাড়ানোর কেন্দ্𓄧রের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। এর ফলে, মহারাষ্ট্র সহ সারা ভারতের সয়াবিন চাষীদের সয়াবিনের দাম বাড়িয়ে, আরও ভাল উপার্জনে সাহায্য করবে।
১১ সেপ্টেম্বর কৃষকদের সঙ্গে একটি বৈঠকে, পাওয়ার উল্লেখ করেছেন যে রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় সরকার উভয়ই, কৃষকদের সামনে আসা সমস্যাগুলির নিয়ে উদ💛্বিগ্ন। তাই তিনি কৃষকদের সমস্যা সমাধানে, কেন্দ্রীয় সহযোগিতা মন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: (Manipur violence: মণিপুরে ঠিক কী সমস্যা হচ্ছে, জানালেন অমিত শাহ, আশাবাদী সমা🃏ধান সূত্র নিয়ে)
মুখ্যমন্ত্রী শিন্ডে এবং উপ-মুখ্যমন্ত্রী পাওয়ার উভয়ই উল্লেখ করেছেন যে কেন্দ্💃রের নিষেধাজ্ঞ⛎া এবং পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য লোকসভা নির্বাচনে দলকে চাপে ফেলেছে। তাই বিধানসভা নির্বাচনের আগে, তাঁরা এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং রপ্তানি মূল্য অপসারণ হারানো জায়গা ফিরিয়ে দিতে সাহায্য করতে পারে। রাজ্য বিজেপি প্রধান চন্দ্রশেখর বাওয়ানকুলেও, কেন্দ্রের পেঁয়াজ এবং বাসমতি চালের রপ্তানি মূল্য তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন।