এনফোর্সমে🐠ন্টে ডাইরেক্টরেটের প্রধান এসকে মিশ্রের চাকরির মেয়াদ আরও বৃদ্ধির জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করল কেন্দ্রীয় সরকার। আগামী ৩১ জুলাই সোমবার তাঁর কার্যকালের ম💖েয়াদ ফুরিয়ে যাচ্ছে। তার আগেই আদালতে আবেদন করল কেন্দ্র।
এদিকে গত ১১ জুলাই বিচারপতি বিআর গভাই, বিক্রম নাথ ও সঞ্জয় কারোল তাঁর কার্যকালের মেয়াদ বৃদ্ধির উদ্যোগ স্থগিত করে দিয়েছিলেন। কারণ সুপ্রিম কোর্টের ২০২১ এর একটি মামলার রায়কে লঙ্ঘিত করে এই মেয়াদ বৃ্দ্ধি করা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। তবে ৩১ 🐎জুলাই পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিল আদালত। খবর লাইভ ল সূত্রে।
এদিকে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহেতা কেন্দ্রের তরফে জানিয়েছিলেন, আমি এই আবেদনটি আপনাদের সামনে হাজির করছি। কেন্দ্র ইডির ডিরেক্টরের মেয়াদ বৃদ্ধি করে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত করার আবেদন করা হচ্ছে। ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের কথাও উল্লেখ করা হয়েছিল আদালতে। কেন্দ্র আদালতে জানিয়েছে, এসকে মিশ্রর কার্যকালের মেয়াদ বৃদ্ধি করা অত্যন্ত দরকার। সেই ২০๊২০ সাল থেকে তিনি ভারতের আর্থিক সংক্রান্ত একাধিক নথি তৈরির সঙ্গে যুক্ত।
এদিকে সঞ্জয় কুমার মিশ্রকে প্রথম ২০১৮ সালে নিয়োগ করা হয়েছিল। কিন্তু যত দিন গিয়েছে ততই রাজনৈতিক বিতর্ক মাথাচা়ড়া দেয়। অবসরের পরেও তাঁর কার্যকালের মেয়াদ তিন বছর বৃ্দ্ধি করা হয়েছিল। এরপর এনিয়ে সুপ্রিম কোর্টেও মামলা গিয়েছিল। তখনও আদালত জানিয়🤡েছিল মিশ্রের চাকরির মেয়াদ যেন আর বৃদ্ধি করা না হয়। ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে অবস𒈔রের ঠিক তিন দিন আগে রাষ্ট্রপতি দুটি অর্ডিন্যান্স আনেন। দিল্লি পুলিশ এসস্টাব্লিশমেন্ট অ্য়াক্ট ১৯৪৬ ও সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশন অ্য়াক্ট ২০০৩এর সংশোধনী আনা হয়। এরপর ডিসেম্বরে তা বিলেও পরিণত হয়। আবার মেয়াদ বৃদ্ধি হয় ইডির ডিরেক্টরের।
এদিকে পশ্চিমবঙ্গেও একাধিক তদন্তের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ইডি। একের পর এক রাঘববোয়াল গ্রে꧑ফতার হয়েছে। ইডির ডিরেক্টর অবসর নিলে 🐻কাজে গতি আসবে নাকি কাজ ঝিমিয়ে পড়বে তা নিয়েও সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রশ্ন রয়েছে।