Centre on Population control Bill: কেন্দ্র জানিয়েছে, ২০০০ সালের জাতীয় জনসংখ্যা নীতি এবং ২০১৭ সালের জা🍒তীয় স্বাস্থ্য নীতি অনুযায়ী ২০৪৫ সালের মধ্যে ൲জনসংখ্যার ক্ষেত্রে স্থিতাবহা আনতে চায় কেন্দ্র। ইতিমধ্যে জনসংখ্যার বৃদ্ধিতে লাগাম পরানোর ক্ষেত্রে সাফল্যও মিলেছে।
জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কোনও আইন🌌 আনার পরিকল্পনা করছে না সরকার। রাজ্যসভায় এমনটাই জা🍰নালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতী প্রবীণ পাওয়ার।
এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল আনা হবে কিন🍬া, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল। সেই প্রশ্নের জবাবে মঙ্গলবার রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ২০০০ সালের জাতীয় জনসংখ্যা নীতি এবং ২০১৭ সালের জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি অনুযায়ী ২০৪৫ সালের মধ্যে জনসংখ্যার ক্ষেত্রে স্থিতাবহা আনতেไ চায় কেন্দ্র। ইতিমধ্যে জনসংখ্যার বৃদ্ধিতে লাগাম পরানোর ক্ষেত্রে সাফল্যও মিলেছে।
সংসদের উচ্চকক্ষে ভারতীয় জানিয়েছেন, জাতীয় পরিবার ও স্বাস্থ্য সমীক্ষায় (NFHS 5) উঠে এসেছে যে ২০১৯-২১ সালে দেশে মোট মৃত্যু হার বা টোটাল ফার্টিলিটি রেট ২.০ শতাংশ 🐷নেমে এসেছে। সেই সমীক্ষা অনুযায়ী, আধুনিক জন্মনিরোধক ব্যবহারের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬.৫ শতাংশ। সেই প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ম🌜ন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাই সরকার জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ বিল আনার পরিকল্পনা করছে না।’
উল্লেখ্য, কেন্দ্রের পঞ্চম জাতীয় পরিবার এবং স্বাস্থ্য সমীক্ষা অনুযায়ী, সার্বিকভাবে ২০১৯-২১ সালে ভারতে 'ফার্টিলিটি রেট' কমে দাঁড়িয়েছে দুই শতাংশে। যা ২০১৫-১৬ সালে ছিল ২.২। ১৯৯২-৯৩ সালেই সেটা ৩.৪ ছিল। ধর্মের নিরিখে গত দু'দশকে মুসলিমদের ক্ষেত্রে 'ফার্টিলিটি রেট' সবথেকে বেশি কমে গিয়েছে। তবে অন্যান্য ধর্মের তুলনায় এখনও মুসলিমদের মধ্যে ꦡজন্মহার বেশি। ২০১৫-১৬ সালে মুসলিমদের ক্ষেত্রে জন্মগ্রহণের হার ২.৬২ শতাংশ। যা এখন ২.৩৬ শতাংশে ঠেকেছে। ১৯৯২-৯৩ সালেই সেটা ছিল ৪.৪ শতাংশ।
ওই সমীক্ষা অনুযায়ী, 'ফার্টিলিটি রেট' কমেছে হিন্দুদের ক্ষেত্রেও। ২০১৫-১৬ সালে যেখানে জন্মগ্রহণের হার ২.১ ছিল, এবার তা কমে দাঁড়িয়েছে ১.৯৪ শতাংশ। ১৯৯২-৯৩ সালে যা ছিল ৩.৩ শতাংশ। অর্থাৎ পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত দু'দশকে মুসলিম🔴দের মধ্যে জন্মহার কমেছে ৪৬ꦯ.৫ শতাংশ। হিন্দুদের ক্ষেত্রে পতন হয়েছে ৪১.২ শতাংশ।