ICICI ব্যাঙ্কের প্রাক্তন সিইও ও এমডি চন্দা কোছরের বিরুদ্ধে আগেই বিস্ফোরক অভিযোগ উঠেছিল। তিনি গ্রাহকদের টাকা নিজের ব্যবহারের জন্য় খরচ করতেন বল𓂃ে অভিযোগ। তিনি অবৈধ উপায়ে প্রায় ৫ কোটি টাকা দামের অ্য়াপার্টমেন্ট ১১ লাখ টাকায় কিনেছিলেন বলে অভিযোগ। সোমবার এই অভিযোগ তুলেছে সিবিআই। স্পেশাল কোর্টে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের আধিকারিকের বিরুদ্ধে প্রতারণার ম🐻ামলা চলছিল। সেখানেই এনিয়ে বক্তব্য হাজির করে সিবিআই।
সেখানেই বিস্ফোরক অভিযোগ করা হয়েছে। বলা হচ্ছে, মুম্বইতে একটি ফ্ল্যাটে থাকেন চন্দা কোছর। ওই ফ্ল্য়াট তৈরি করেছিল ভিডিওকন গ্রুপ। পরে সেই ফ্ল্যাটটি তার পারিবারিক ট্রাস্টের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। তার স্বামী আবার ওই ট্রাস্টের কর্ণধার। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে মাত্র ১১ লাখ টাকায় ওই ফ্ল্যাট দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ১৯৯৬ সালেই স꧑েই ফ্ল্যাটের দাম ছিল ৫.২৫ কোটি টাকা। অর্🐈থাৎ লোন পাইয়ে দেওয়ার নাম করে মোটা টাকা দামের ফ্ল্যাট অত্যন্ত কম দামে কেনা হয়েছিল বলে অভিযোগ।
এদিকে মিন্টের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, কোছর আর তার স্বামীর নাম সিবিআইয়ের চার্জশিটে রয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা প্রায় ১১,০০০ পাতার চার্জশিট কোর্টের কাছে তুলে ধরে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছিল ভিডিওকনকে লোন দেওয়ার বিনিময়ে প্রচুর⛦ বেআইনী উপায় অবলম্বন করা হয়েছিল। ভিডিওকন গ্রুপের প্রমোটার ভিএন ধুতের বিরুদ্ধেও অভিযোগ আনা হয়েছিল।
আসলে সিবিআইয়ের তরফে দাবি করা হয়েছে, ভিডিওকন গ্রুপকে ঋণ দেওয়ার বিনিময়ে নানা ধরনের🅠 অবৈধ উপায় অবলম্বন করা হয়েছিল। মূলত নানা উপটৌকন নেওয়া হয়েছিল কোম্পানির কাছ থেকে। ২০০৯ সালের অগস্ট মাসে ভিডিওকনকে ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দেয় আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক। আর সেই ল༒োন দেওয়ার কমিটির মাথায় ছিল তৎকালীন সিইও চন্দা। সেই সময় তিনি নানা বোঝাপড়া করেছিলেন বলে অভিযোগ।
এদিকে চন্দার স্বামী দীপক ღকোছরের কারখানা নিউ পাওয়ার রিনিউবেল লিম💦িটেডে বিনিয়োগের নাম করেও ৬৪ কোটি টাকা ট্রান্সফার করা হয়েছিল। মূলত এভাবে লোন দেওয়ার নাম করে টাকা আত্মসাৎ ও নানা ধরনের সুবিধা নেওয়ার অভিযোগ দম্পতির বিরুদ্ধে।
গত বছর ডিসেম্বর মাসে তাদের গ্রেফতার করে সিবিআই। পরে তারা অন্তর্বর্তী জামিনে ছাড়া পান। সিবিআইয়ের দাবি, ব্যাঙ্কের নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে নানা ধরনের কাজ করা হয়েছে। তার বিনিময়ে প্রচুর টাকা এদিক ওদিক ক🍌রা হয়েছে। এমনকী কম দামে ফ্ল্যাটও নেওয়া হয়েছে।