প্রশ্ন ছিল নির্বাচনী নিরপেক্ষতা নিয়ে। তার উত্তরে মুখ্যনির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার বলেন, যদিও মানুষ প্রতিটি নির্বাচনের ফলাফলে আস্থা রাখেন, তবুও প্রতিটি নির্বাচনে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয় কমিশনকে। উল্লেখ্য, সদ্য দেশের একাধিক রাজ্💮যে পর পর বিধানসভা নির্বাচন ইস্যুতে বিরোধীদের কটাক্ষের মুখ🌠ে পড়েছিল নির্বাচন কমিশন। মনে করা হচ্ছে, সেই ইস্যুতেই বিরোধীদের কার্যত জবাব দিলেন মুখ্যনির্বাচন কমিশনার।
রাজীব কুমার বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে নিরপেক্ষ নির্বাচন সংগঠিত করার পরও নির্বাচন কমিশনকে অগ্নিপরীক্ষা দিয়ে যেতে হয়। প্রসঙ্গত, সদ্য মিটেছে ত্রিপুরা,মেঘালয়, নাগাল্যান্ডের বিধানসভা নির্বাচন। সামনেই রয়েছে হাইভোল্টেজ কর্ণাটক ভোট। ২০২৩ সালে দেশের আরও ৫ রাজ্যে ভোট হওয়ার কথা রয়েছে। তার আগে, নিরপেক্ষতা ইস্যুতে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের কাছে গিয়েছে প্রশ্ন। এদিকে, সদ্য কর্ণাটকে নির্বাচন পূর্ববর্তী পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে গিয়েছিলেন মুখ্যনির্বাচনী কমিশনার রাজীব কুমার। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমারের কাছে প্রশ্ন যায়, যে কর্ণাটকের মানুষ নির্বাচন কমিশনের কাছে কতটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আশা করতে পারে? তার জবাবে রাজীব কুমার বলেন,' গত ৭০ বছরে ভারত স্থিতিশীল করেছে, নিজের সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, ভৌগলিক, আর্থিক ও ভাষাগত বিষয়গুলিকে শান্তিপূর্ণভাবে। আর তা হয়েছে আলোচনার মাধ্যমে, যার মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্র, সম্ভবত মানুষ নির্বাচন কমিশনকে বিশ্বাস করে বলে হয়েছে। তবে প্রতি নির্বাচনের পরই নির্বাচন কমিশনকে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়।'( ‘ভস্মাসুর’-র সঙ্গে কার তুলনা টেন♈ে অবমাননা? আইনজীবীকে নিয়ে কড়া পদক্ষেপে কোর্ট)