ক্রমশ অর্থনৈতꦯিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে চিন। অর্থনীতিকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে আনতে কর আইন নিয়ে নতুন পরিকল্পনা করল দেশটি। ধনী ও গরিবের মধ্যে ব্যবধান কমাতে, এবার ধনীদের উপরই দেওয়া হবে আর্থিক চাপ। বৈদেশিক বিনিয়োগ করে যে মুনাফা হবে, তার উপরও নতুন করে কর আরোপ করবে চিন।
জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি বড় বড় চিনা শহরের ধনী ব্যক্তিদের, তাঁদেরꦅ আর্থিক পরিস্থিতি রিভিউ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। বা গত বছরের কোনও কর বকেয়া রয়েছে কিনা, এ সমস্ত বিষয়ে আলোচনা করার জন্য কর কর্তৃপক্ষের তরফে অনেককেই তলব করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: (Ho𒁃use of Mirrors: হাসিনার আয়নাঘর! নাম শুনলেই হাড়হিম, সমালোচকদের মগজধোলাই হত? আর কী ঘটত সেখানে?)
এদিকে, গত বছর থেকেই চিনে জমি বিক্রি ব্যাপক হারে কমে ꦅগিয়েছে। অর্থনৈতিক খাতও অনেক দুর্বল হয়ে পড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে, অর্থ উপার্জনের আরও উপায় খুঁজে বের করার জন্য রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং সরকার ক্রমাগত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সেই কারণেই, ধনী ব্যক্তিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এবার তাঁদের বিনিয়োগের লাভের উপর ২০ শতাংশ পর্যন্ত ট্যাক্স দিতে হতে পারে। যদি কেউ ভুলেও এই ট্যাক্স দিতে দেরি করেন, তাহলে অতিরিক্ত ফি-ও চার্জ করা হতে পারে বলে খবর।
২০১৮ সাল থেকে, কমন রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডের অধীনে, অটোমেটিকভাবে প্রায় ১৫০টি দেশের সঙ্গে কর যোগ্য ব্যক্তিদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে তথ্য ভাগ করছে চিন। এর দরুণ কর খাতে স্বচ্ছতাও বজায় থাকছে। এদিকে আইন অনুযায়ী, চিন অনেক আগেই, বাসিন্দাদের বিশ্বব্যাপী আয়ের উপর কর দেওয়ার কথা বলেছে। বিনিয়োগের মুনাফার উপর কর দিতে বলেছে। যদিও এটি এখনও পর্যন্ত খুব বেশি প্রয়োগ করা হয়নি। এতদিন পর অর্থ🤪নৈতিক খাতে ক্রমশ অবনতির দিকে তাকিয়ে আইনটি প্রয়োগের কথা ভেবেছে চিন।
কর খাতে, যে সমস্ত ধনী ব্যক্তিদের টার্গেট করা হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে অনেকের কাছেই ১০ মিলিয়ন ডলারের বেশি বিদেশী সম্পদ রয়েছে, অন্যরা হংকং এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কোম্পানিতেও শেয়ারের মালিক। এমন সময়ে, সে দেশের ধনী ব্যক্তিদের এ♕ই আচমকা ধাক্কা ক♋তদিন সইতে হবে, তা স্পষ্ট নয়।
আরও পড়ুন: (Leopard: পিকনিক করছিলেন জঙ্গলের ধারে, জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এল চিতাবাঘ, আহত 𒁃৩, দেখুন ভিডিয়ো)