আগ্রার সাহাগঞ🔥্জ বাজার এলাকায় শুক্রবার রাত থেকে সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। কারণ এখানে এক গৃহবধূকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে। এই ঘটনাকে সামনে রেখে দুই গোষ্ঠী মুখোমুখি হয়। তাতেই উত্তেজনা তৈরি হয়। এই মহিলা এক ভিন ধর্মের ব্যক্তিকে বিয়ে করেছিলেন। তারপর আগ্রায় আসেন তিনি। শুক্রবার রাতে তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তাঁর শ্বশুরবাড়ির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, এটা আত্মহত্যা। আর বাপের বাড়ির সদস্যদের অভিযোগ, এটা খুন।
এই ঘটনায় বিজেপির যুব মোর্চা দলবল নিয়ে সাহাগঞ্জ থানায় হাজির হয়। সেখানে পৌঁছে পুলিশের কাছে দাবি জানায়, অবিলম্বে ওই গৃহবধূর শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এই ঘটনাকে সামনে রেখে দু’পক্ষের মধ্যে পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে বলেও খবর। তাতেই উত্তেজনা বেড়ে যায়। তবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্✱রণে আনে।
এই বিষয়ে বিজেপি বিধায়ক যোগেন্দ্র উপাধ্যায় এবং রাম প্রতাপ সিং চৌহান সাহাগঞ্জ থানায় যান। তাঁরা দাবি করেন, যারা এই গৃহবধূকে খুন ক🌱রেছে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে। আগ্রা পুলিশের এসএসপি সুধীর কুমার সিং বলেন, ‘বিষয়টি হচ্ছে এই মহিলা এক ধর্মের হয়ে আর এক ধর্মের ব্যক্তিকে বিয়ে করেন। আগ্রা থেকে চলে গিয়েছিলেন। আবার আগ্রায় ফিরে আসেন। শুক্রবার রাতে তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। শ্বশুরবাড়ির সদস্যদের দাবি, আত্মহত্যা করেছে ♓গৃহবধূ গলায় দড়ি দিয়ে। দেহ পুলিশ উদ্ধার করেছে।’
তিনি আরও জানান, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে। তখন অন্য থানা থেকেও ফোর্সকে ডেকে পাঠাতে হয়। কারণ এই দুই গোষ্ঠীর ম🧜ধ্যে মারামারি লেগে যায়। 🏅পাথর ছোড়া শুরু হয়ে যায়। বাজার বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। শনিবার সকাল থেকে সেখানে বিশাল পুলিশবাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।