বাঘের চামড়া পাচারের অভিযোগ উঠেছিল চার যুবকের বিরুদ্ধে। পরে দেখা যায় তাদের কাছে যে চামড়াটি রয়েছে সেটা আসলে কুকুরের চামড়া। ফরেনসিক পরীক্ষা করে দেখা হয়েছিল ওই চামড়াটিকে। এরপর রিপোর্টে দেখা যায় ওই⭕ চামড়া🅠টি আসলে কুকুরের। গৃহপালিত কুকুরের চামড়াই তাদের কাছে ছিল।ভুপালের ছিন্দওয়ারা আদালত চারজনকে যাবতীয় অভিযোগ থেকে রেহাই দিয়েছে।
এদিকে ২০১৭ সཧালে চারজনক💃ে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তার মধ্যে একজন বিজেপি নেতার ছেলে ও দুজনেই আইনের ছাত্র। অপর দুজন ব্যবসায়ী। বনদফতর ও পুলিশের যৌথ টিম তাদের গ্রেফতার করে।তাদের কাছ থেকে ওই চামড়াটি পাওয়া যায়। সেটিকে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। পরে অবশ্য তারা জামিনে মুক্তি পান।
পুলিশ চার্জশিটও জম𓆉া দিয়েছিল। কিন্তু ফরেনসিক রিপোর্ট ��জমা পড়েনি।আদালত এরপর ফরেনসিক রিপোর্ট চায়। এদিকে ফরেনসিক রিপোর্টে দেখা যায় আসলে সেটি বাঘের চামড়া নয়। সেটি কুকুরের চামড়া।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, ওদের কাছে চামড়াটি ছিল। তারা জানিয়েছিল এক তান্ত্রিক তাদের এটি বাঘের চামড়া বলে দিয়েছিল। তারা এটিকে মারেনি। এরপর তাদের গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু ফরেনসিক পরীকꦕ্ষার মাধ্যমে চারবছর পরে আসল তথ্য সামনে এল এবার।