সব মাপকাঠিতেই বিশ্💛বের অন্যান্য করোনাভাইরাস আক্রান্ত দেশগুলির তুলনায় ভারতের পরি♚স্থিতি ভালো। এমনই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন। পাশাপাশি তাঁরা আশা, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে করোনার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত লড়াইয়ে জয়ী হতে পারবে দেশ।
আরও পড়ুন : Lockdown 2.0: সোমবার থেকে রাজ্যের এই জেলাগুলিতে🌄 শর্তসাপেক্ষে খ🀅ুলবে দোকান, চলবে বাস
নীতি আয়োগ আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে বৃহস্পতিবার বিভিন্ন নাগরিক এবং অলাভ সংগঠনের সঙ্🏅গে ভিডিয়ো কনফারেন্সে কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেখানে ভারতের প্রস্তুতি ও ফলাফল নিয়ে তিনি বলেন, 'করোনার বি🧔রুদ্ধে এই যুদ্ধ জয়ের ক্ষেত্রে আমরা অনেকটা এগিয়েছি।' সব মাপকাঠিতেই অন্যান্য দেশের থেকে ভারতের ফল ভালো বলে দাবি করে হর্ষবর্ধন বলেন, 'আর আমি নিশ্চিত যে আগামী কয়েক সপ্তাহে করোনার বিরুদ্ধে চূড়ান্ত যুদ্ধে আমাদের জিততে পারা উচিত।'
আরও পড়ুন : লকডাউনের মাঝে মহারা♔ষ্ট্র থেকে ২৭ দিন হেঁটে দ্বারভাঙায় পৌঁছলেন কর্মহীন শ্রমিক
মন্ত্রীর মতো আশার আলো শুনিয়েছে তাঁর মন্ত্রকও। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, লকডাউনের আগে ৩.৪ দিনে দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দ্বিগুণ হচ্ছিল। এখন 🦩তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দিনে দ্বিগুণ হไচ্ছে। একইসঙ্গে করোনা আক্রান্তদের সুস্থ হয়ে ওঠার হারও উল্লেখ্যজনকভাবে বেড়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্মসচিব লব আগরওয়াল বলেন, 'বর্তমানে সেরে ওঠার হার ২৫.১৯ শতাংশ। অর্থাৎ ১৪ দিনে দেশে সুস্থ হয়ে ওঠার হার ১৩.০৬ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২৫ শতাংশ।'
আরও পড়ুন : কীভাবে হবে কলেজে মার্কিং, কখন হবে প্র্যাক্টিকাল পরীক🔥্ষা, জানুন UGC-র গাইডলাইন
পাশ🐷াপাশি, বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে মৃত্যুর হারও কম বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। যুগ্মসচিব বলেন, 'ভারতে মৃত্যুর হার ৩.২ শতাংশ। মৃতদের মধ্যে ৬৫ শতাংশ পুরুষ। ৩৫ শতাংশ মহিলা। বয়স অনুযায়ী পরিসংখ্যান দেখলে ৪৫ বছরের নীচে মৃত্যুর🙈 হার ১৪ শতাংশ। ৪৫ থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত মৃত্যুর হার ৩৪.৮ শতাংশ। ৬০ বছরের বেশি করোনা আক্রান্তদের মৃত্যুর অনেকটা বেশি - ৫১.২ শতাংশ। সেটাও যদি ভাঙা যায়, তাহলে ৬০ থেকে ৭৫ বছর পর্যন্ত ৪২ শতাংশ করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হয়েছে। ৭৫ বছরের উর্ধ্বে মৃত্যুর হার ৯.২ শতাংশ।'
আরও পড়ুন : দেশের পরিকাঠামো ক্ষেত্রের সঙ্গে যু🔜ক্ত আটটি শিল্পে উত্পাদন কমল ৬✤.৪৭%
তবে আশার আলো দেখা গেলেও করোনা মোকাবিলায় কোনওরকম রাশ আলগা করতে রাজি নয় কেন্দ্র। সেজন্য সতর্কতামূলক পদক্ষে💟প তো নেওয়া হচ্ছে, বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রেও গবেষণা চলছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, ১,০০০ টি জায়গায় করোনভাইরাস জিনগত ক্রম করছে কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (সিএসআইআর) ও বায়োটেকনোলজি ডিপার্টমেন্ট। একইসঙ্গে দেশে প্রতিদিন দেড় লাখ পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইক্যুপমেন্ট (পিপিই) তৈরি হচ্ছে বলে জানান হর্ষবর্ধন। মে'তে ভালো মানের অ্যান্টি-বডি টেস্ট ও করোনা নির্ণয়ের কিটও দেশীয়ভাবে অধিক পরিমাণে 🤡তৈরি হবে।