পেট্রোল ও ডিজেলের দামে হু হু করে বৃদ্ধিতে ইতিমধ্যেই নাজেহাল সাধারণ মানুষ। লাগাতার মূল্যবৃদ্ধির জেরে নাভিঃশ্বাস উঠেছে💝 মধ্যবিত্তের। এদিকে জ্বালানির দাম বৃদ্ধির প্রভাব সর্বত্রই পড়তে শুরু করেছে। বহু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে লাগাতার। এদিকে, করোনা পরিস্থিতিতে সাবানের ব্যবহার যেখানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে সেখানে, গায়ে মাখার সাবান লাক্স, কাপড় কাচার সাবান সার্ফ ও বাসন মাজার ভিম-এর সাবানের দাম বেড়ে গিয়েছে। পর পর ২ মাসে বেড়েছে এই নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম। দেশের অন্যতম তাবড় সংস্থা তথা এফএমসিজি সংস্থা হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেড পর পর ২ মাসে এই পণ্যের দাম আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
ঘরের অন্দরমহলে সার্ফ কিম্বা ভিম বারের প্রয়োজন হামেশাই হয়ে থাকে। এদিকে, লাক্স সাবানের জনপ্রিয়তাও রয়েছে যথেষ্ট। তারই মাঝে নিজেদের সংস্থাজাত সাবানের দাম ফের একবার বাড়িয়েছে হিন্দুস্তান ইউনিলিভার। উল্লেখ্য, সংস্থা জানিয়েছে,যে হারে কাঁচামালের দাম বেড়েছে তাতে তারা দাম বৃদ্ধি করতে বাধ্য হয়েছে। এর আগে এই ಌসমস্ত সাবান ও ডিটারজেন্টের দাম বেড়েছিল জানুয়ারিতেই। তারপর ফের একবার ফেব্রুয়ারিতে বেড়েছে এই সমস্ত জিনিসের দাম। উল্লেখ্য, বাজার বিশ্লেষক সংস্থা এডেলওয়েইস জানিয়েছে পণ্যগুলির ক্ষেত্রে ৩ থেকে ১০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে দাম। তারা বলছে , দাম বেড়েছে ভিম বান ও লিক্যুইডে, পন্ডসের টেলকম পাউডারে, লাক্স ও রেক্সোনা সাবানে। এছাড়াও দাম বেড়েছে সার্ফ এক্সেল কুইক ওয়াশে বেড়েছে দাম। বাজার বিশ্লেষ ওই সংস্থার দাবি, এই দাম বেড়ে চলেছে গত অক্টোবর মাস থেকেই। নভেম্বরে বেড়েছিল হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের হুইল ডিটারজেন্টের দাম, ডিসেম্বরে বেড়েছে লাইফবয় সাবান, সার্ফ এক্সেল, রিন ডিটারজেন্ট সার্ফ ডিটারজেন্ট কেকের দাম।
এদিকে, হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের তরফে আগেই জানানো হয়েছে যে, যদি ডিসেম্বরের ত্রৈমাসিকে জিনিসের দাম বাড়ে, তাহলে তারা পণ্যের🗹 দাম বাড়াতে পারেন। এদিকে, কাঁচা মালের দাম বেড়ে যাওয়ায় এভাবে বাড়তে থাকে হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের পণ্যের দাম। যদিও সংস্থার দাবি, মধ্যবিত্তের সাশ্রয়ই তাদের ༒মূল লক্ষ্য, তবে কাঁচামালের দাম বে[ যাওয়ায়, তারা পণ্যের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন।