গুজরাটের একটি মেডিক্যাল কলেজে এক এমবিবিএস পড়ুয়ার 🧸মৃত্যুকে ঘিরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এদিকে তার পরিবারের দাবি, একটি র্যাগিং পর্বে তাকে ✱ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল। এবার তার পরিবার চিকিৎসকদের ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।
মৃত ডাক্তারি ছাত্রের নাম অনিল মেথানিয়া। তিনি জিএমইআরএসের প🎶্রথম বর্ষের ছাত্র। এদিকে অন্যান্য প্রথম বর্ষের পড়ুয়াদেরও সাধারণত𒁃 নানাভাবে হেনস্থা করেন সিনিয়ররা। তেমনি অনিলের উপরও এটা করা হয়েছিল বলে খবর। শনিবার রাতে তাকে পরিচয় দেওয়ার জ্ন্য ডাকা হয়েছিল। এদিকে বিভিন্ন হস্টেলেই এই ইন্ট্রো নামক একটি বিষয় অত্যন্ত প্রচলিত। এটা আসলে র্যাগিং-এর নামান্তর। দেশের বিভিন্ন হস্টেলে এটা অত্যন্ত প্রচলিত একটা ব্যাপার। সেখানে পরিচয় দেওয়ার নাম করে ডাকা হয় ছাত্র-ছাত্রীদের। এরপর তাদের নানারকমভাবে হেনস্থা করা হয়।
এদিকে অনিলকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল বলে খবর। একটা সময় তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান। এরপর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা♊ হয়। সে পু𒆙লিশকে জানিয়েছিল তাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল।
পরে তার মৃত্যু হয়। এদিকে এই ঘটনায় অন্তত ১৫জনকে গ্♏রেফতার করা হয়েছে। বিভিন্ন ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
অনিলের খুড়তুতো ভাই গৌরব মেথানিয়া জানিয়েছেন, রাতে একটা ফোন এসেছিল। সেই সময় বলা হয়েছিল ভাইকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দ্রুত হাসপাতালে আসার জন্য বলা হয়েছিল। অনিলের পরিবার গুজরাটের সুরেন্দ্রনগরে বাস করেন। মেডিক্যাল কলেজ থেকে প্রায় ১৫০ কিমি দূরে তাঁদের বাড়ি। সেখান থেকে 🦩হাসপাতালে ছুটে আসেন তারা।
এনডিটিভির খবর অনুসারে জানা গিয়েছে গৌরব জানিয়েছেন, ভোর চারটের সময় আমর༺া চারজন হাসপাতালে যাই। সেখানে গিয়ে জানতে পারলাম আমার ভাই মারা গিয়েছে। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো 🍨হয়েছে। মিটিংয়ে ডিন ও পুলিশের লোকজন ছিলেন। আমরা জানতে পেরেছিলাম যে র্যাগিং হয়েছিল।সেকারণে সিনিয়রদের জেরা করা হচ্ছে।
অনিলের আত্মীয় জানিয়েছেন, যারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তাদের অপরাধ প্রবণতা রয়েছে। কারণ চিকিৎসকদের সেবামূলক মনোভাব থাকা দরকার। কিন্তু ওরা কি দেশের ভ✨ালো করছে নাকি ক্ষতি করছে? এই ধরনের অপরাধমনস্কতা নিয়ে তারা কী ধরনের চিকিৎসক হবেন সেটাই তো বুঝছি না। ওদের পড়াশোনা বন্ধ করে দেওয়া দরকার। ওদের আজীবন জেলে পাঠানো খুব দরকার।