একদিন ঠিক এভাবেই সাংসদ পদ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর বাংলো কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। এবার সাংসদ থেকে বহিষ্ক🌱ৃত মহুয়া মৈত্রের অবস্থাও অনেকটা রাহুল গান্ধীর মতোই। এবার মহুয়া মৈত্রর বাংলো হাতছাড়া হতে পারে বলে খবর। লোকসভার হাউজিং কমিটি এব্যাপারে নগর উন্নয়ন মন্ত্রককে চিঠি দিয়েছে।
এদিকে সাংসদ থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ইতিমধ্য়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন। এবার সেখানে কী সিদ্ধান্ত 𓂃হয় সেটাও দেখার। এদিকে মহুয়া মৈত্রকে সাংসদ পদ থেকে বের করার পরে এবার বাংলো থেকে বের করার জন্য় কার্যত তৎপর হয়েছে হাউজিং কমিটি।🗹 অবিলম্বে বাংলো খালি করে দেওয়ার জন্য় নোটিশ পাঠানো হচ্ছে বলে খবর। সেক্ষেত্রে নোটিশ পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্য়ে মহুয়া মৈত্রকে বাংলো খালি করে দিতে হবে। কিন্তু তিনি আদৌ এই কাজ করবেন কি না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
তবে মহুয়া মৈত্র ইস্যুতে বারে বারেই সুর চড়িয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। এমনকী একাধিকবার দেখা গিয়েছে মহুয়া মৈত্র ইস্যুতে তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছেন কংগ্রেস ও বাম নেতৃত্ব। এবার বাংলো খালি করতে হবে মহুয়াকে। প্রসঙ্গত বিশেষ কোটায় এই বাংলো পেয়েছꦑিলেন মহুয়া। কিন্তু সাংসদ পদ খারিজ হওয়꧅ার পর থেকে তিনি কীভাবে এই বাংলোতে থাকেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সেই সঙ্গেই মহুয়া বাংলো খালি করার জন্য় যে তৎপরতা সরকারি স্তরে শুরু হয়েছে তাকেও অতি সক্রিয়তা বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
তবে সাংসদ কিংবা বাংলো গেলেও মহুয়ার𝔉 আগামী নির্বাচনের টিকিট কিন্তু সুরক্ষিত থাকছে। বহিষ্কারের পরে মহুয়া মৈত্রর সংসদ নির্বাচনে তৃণমূলের টিকিট পাওয়ার বিষয়টি কার্যত পাকা হয়ে গিয়েছে।
মহুয়া মৈত্রকে কি ফের টিকিট দেবে তৃণমূল? তিনি কি প༒্রার্থী হবেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে এ𒁏ই প্রশ্ন করেছিলেন সাংবাদিক।
আর সেই প্রশ্নের উত্তরে মমতা বলেছিলেন, না হওয়ার তো কারণ এখনও পর্যন্ত দেখছি না। তাছাড়া ওকে তো পার্টি ✨প্রেসিডেন্ট করা হয়েছে কৃষ্ণনগরে। তাছাড়া পার্টি তো ওর পেছনে দাঁড়িয়েছে। ধ্বনি ভোটে হয়েছে। ভোট রেকর্ড করা হয়নি। হাত তুলে ভোট। চেঁচিয়ে ভোট আর কি! কোনওরকম স্কোপ না দিয়ে।
আর মহুয়া মৈত্রর বিরুদ্ধে যে সাংসদ সবথেকে সক্রিয় ছ💯িলেন সেই নিশিকান্ত দুবে আগেই জানিয়েছিলেন, একজন সাংসদের দুর🃏্নীতির জন্য় বেরিয়ে যাওয়া, রাষ্ট্রীয় সুরক্ষার জন্য় বেরিয়ে যাওয়া এটা সাংসদ হিসাবে আমাকে কষ্ট দিচ্ছে।