২০২০ সালের ৫ আগস্ট রামমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপণ করেছিলেন প্রধানওমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার তিন বꦜছর পর ‘রামলালার’ অভিষেক অনুষ্ঠিত হতে চলেছে মন্দিরে। উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় আগামী বছর ২২ জানুয়ারি এক জমকালোর অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে এই অভিষেক অনুষ্ঠিত হবে।
এই উপলক্ষ্যে প্রায় ৬ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণ🐎 জানানো হয়েছে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই কার্ডের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। জানা গিয়েছে, এই অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে দেশে 🧸বিভিন্ন মন্দিরের পুরোহিত, মন্দির নির্মাণে অর্থদাতা এবং বেশ কয়েকজন রাজনীতিবিদকে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত🐟্রী যোগী আদিত্যনাথ-সহ একাধিক শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
উত্তরপ্রদেশের এক প্রশাসনিক আধিকারিক জানিয়েছেন, মন্দির এই জমকালো অভিষেক অনুষ্ঠানের আগে, জানুয়ারি মাসে রাজ্যের একাধিক মন্দিরে অখন্ড রামায়ণ এবং হনুমান চল্লিশা পাঠ শু💝রু হয়ে যাবে। ১৪ জানুয়ারি থেকে এই পাঠ শুরু হবে চলবে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত।
শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট এবং রাজ্য সরকার যৌ꧒থ ভাবে নানা ধর্মীয় অনুষ্ঠানের একটি রূপর🏅েখা তৈরি করেছে।
(পড়তে পারেন। আতশবাজির🔯 মতো উল্কাবৃষ্টি দেখতে ১৩-১৪ ডিসেম্বর নজর রাখুন রাতের আকাশে)
রামের মূর্তি ২২ জানুয়ারী রাম মন্দিরের অভ্যন্তরে জমকা😼লো অ🅘নুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে স্থাপন করা হবে। সেই দিন নানা বেশ অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা করা হয়েছে।
দীর্ঘকালীন এক বিতর্কের অবসান🐭 ঘটিয়ে ২০১৯ সালে সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়ে মন্দির তৈরির পথ প্রশস্ত হয়। শীর্ষ আদালতের রায়ের পরে, কেন্দ্র মন্দির নির্মাণের সমস্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র' ট্রাস্ট গঠন করে।
প্রধানমন্ত্রী মোদী এই মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্🔥তর স্থাপন করার পর ৫ আগস্ট ২০২০ সাল থেকে নির্মাণকাজ শুরু হয়। রাম মন্দিরের স্থাপত্যটি ১৯৮৮ সালে আহমেদাবাদের সোমপুরা পরিবারেরর তৈরি করা নকশার উপর ভিত্তি করে নির্মাণ করা হয়েছে। ২০২০ সালে এই নক্সায় কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে।
এছাড়া দুদেশের মধ্যে সাংস্কৃতি আদান প্রদানের প্রতীক হিসাবে থাইল্যান্ড মাটি পাঠাচ্ছে রামমন্দির উদ্বোধনের আগে। এর আগে ওই দেশের দু𝔍টি নদী থেকে মন্দিরের নির্মাণ কাজের জন☂্য জল পাঠানো হয়েছে।
‘রামলালার🐈 অভিষেক ’ উপলক্ষে দেড় মাসব্যাপী নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া, ওই দিনটিতে সরকারি ছুটি ঘোষণার কথাও চিন্তাভাবনা করছে উত্তরপ্রদেশ প্রশাসন।