তেলাঙ্গানায় এক এমবিবিএস চিকিৎসকের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে গুরুতর অভিযোগ। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি এক সাত বছরের নাবালকের ক্ষতস্থান ‘ফেভি কুইক’ আঠা দিয়ে জোড়া লাগাবার চেষ্টা করেছেন। নাবালকের পরিবার পুল🃏িশের দ্বারস্থ হয়ে অভিযোগ দায়ের করার পরই ওই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে।
তেলাঙ্গানার জগুমালা গাদোয়াল এলাকায় এক বিয়েবাড়ির অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন ভামসি কৃষ্ণা, তাঁর স্ত্রী সুনীতা ও ছেলে প্রবীণ। বিয়েবাড়িতে খেলার সময় পড়ে গিয়ে , প্রবীণ বাঁ চোখে আঘাত পায়। তড়িঘড়ি তাকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেই সময় হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসক নাগার্জুনা ও তাঁর সহকর্মীরা। অভিযোগ, প্রবীণের ক্ষতস্থান জুড়তে গিয়ে চিকিৎসক নাগার্জুনা ফেভিকুইক আঁঠা দিয়েছেন, স্থানটি সেলাই করার জায়গায়। এদিকে, হাসপাতাল থেকে ফিরেও কিছুতেই স্বস্তি পাচ্ছিল না প্রবীণ। সে বারবার অভিযোগ করে যে, তার বাঁ চোখে ব্যথা রয়েই গিয়েছে। এরপর তার বাবা,মা বিষয়টি খতিয়ে দেখতে চান। তখনই🌸 তাঁরা লক্ষ্য করেন যে, প্রবীণের চোখের পাশে সেলাই করার জায়গায় ফেভিকুইক দিয়েছেন চিকিৎসক। এদিকে, প্রবীণের চোখে ব্যথা বাড়তে থাকে। এদিকে, হাসপাতালে গিয়ে ভামসি কৃষ্ণা, চিকিৎসক নাগার্জুনের সঙ্গে ঝগড়া করতে থাকেন। সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এদিকে, চিকিৎসক নাগার্জুনা জানান, হাসপাতালে বিদ্যুৎ সংযোগ তখন বিচ্ছিন্ন থাকায় এই সমস্যা ঘটে গিয়েছে।
চিকিৎসক জানান, যে সময় হাসপাতালে ছোট্ট প্রবীণের চিকিৎসা হচ্ছিল, সেই সময় হাসপাতালে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়। তার জেরেই এই সমস্যা ঘটে যায়। এদিকে, অভিভাবকরা চিকিৎসকের সাধারণ জ্ঞান তুলে প্রশ্ন করেন। দ্বারস্থ হন পুলিশের। এরপরই পুলিশ নামে তদন্তে। যদিও চিকিৎসক জানিয়েছেন, প্রবীণ সুস্থ হয়ে উঠবে। কোনও রকমের শারীরিক সমস্যা হলে, তার দায়িত্ব চিকিৎসক 🐷নেবেন বলেও আশ্বাস দেন।
এই খবর🐷টি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক