দরজায় কড়া নাড়ছে ইদ। রমজান মাসের শেষে ইদ-উল-ফিতর পালিত হয়। ইদ-উল-ফিতরের অর্থ উপবাস শেষ করার উৎসব। শাওয়াল মাসের প্রথম দিন পালিত হয় ইসলাম সম্প্রদায়ের এই বৃহৎ উৎসব। শাওয়াল ইসলামিক ক্যালেন্ডারের দশম মাস। ইদের দিন বিশেষ নমাজে๊র মাধ্যমে দিন শুরু করেন সকলে।
১৩ এপ্রিল থেকে রমজান মাস শুরু হওয়ার ফলে মনে করা হচ্ছে, মে মাসে ১৩ অথবা ১৪ তারিখ ইদ পালিত হবে। উল্লেখ্য, সৌদি আরবে ১২ মে ইদ। সাধারণত এর একদিন পরে ভারতে ইদ পালিত হয়। সেক্ষেত্রে ১৩ মে (বৃহস্পতিবার) ইদ পালনের সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও চাঁদ দেখা যাওয়ার ওপর ভিত্তি করে ইদের দিন নির্ধারিত হয়। সে ক্ষেত্রে ১২ তারিখ চাঁদ দেখা গ✨েলে ১৩ তারিখ ইদ পালিত হবে। তা নাহলে🍬 ১৩ তারিখ চাঁদ দেখা দেওয়ার পর ১৪ তারিখ ইদের উৎসবে মেতে উঠবেন সমস্ত ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা।
আ꧂ল্লাহকে ধন্যবাদ জানানোর দিন এই ইদ। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, আল্লাহের নির্দেশে রমজান মাসে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা রোজা পালন করেন। কোরান অনুꩵযায়ী, ইদের নমাজের পূর্বে রোজাদারদের জাকাত-আল-ফিতরের নিয়ম পালন করতে হয়। জাকাত অর্থাৎ দান করা।
ইদের দিনে সকালে উঠে সালাত-উল-ফজ্র (দৈনন্দিন নমাজ)-এর পর স্নান করে নতুন কাপড় পরেন সকলে। তার পর প্রাতঃরাশ সেরে ব🅰িশেষ নমাজ আদায়ের পালা। অনেকে এদিন তকবীর পড়েন। এদিন বাড়িতে অতিথি সমাগম হয়ে থাকে। রান্না করা হয় নানা পদ। কিন্তু করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে এ বছরও উৎসবের আমেজ কিছুটা ফিকে থেকে যেতে পারে।
রে।