প্রার্থীর আত্মীয়র হাতে এমন মোবাইল ছিল যার মাধ্য়মে ইভিএম আনলক করা সম্ভব। এমন সংবাদ গত ১৬ জুন মি🥀ড ডে সংবাদমাধ্য়মে ৬ নম্বর পাতায় প্রকাশিত হয়েছিল। এরপরই এনিয়ে হইচই পড়ে যায়। এবার ওই সংবাদমাধ্যমের তরফে ভুল স্বীকার করা হয়েছে। এই ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা হয়েছে। সেই সঙ্গেই ওই সংবাদমাধ্য়মে নির্বা🌞চন কমিশন ও প্রশাসনের বক্তব্য প্রকাশ করা হয়েছে।
এদিকে মিড-ডের সেই খবরকে কেন্দ্র করে গোটা দেশে শোরগোল পড়ে যায়। বিরোধীরা বার বারই এতদিন দাবি করতেন যে ইভিএমে কারচুপি করা সম্ভব। সেই পরিপ্রেক্ষিতে মিড ডের খবর য♑েন শোরগোল ফেলে দেয়। সেই আর্টিকেলে উল্লেখ করা হয়েছিল যে মুম্বইয়ের একটি গণনাকেন্দ্রে প্রার্থীর আত্মীয়র কাছে এমন মোবাইল ছিল যার মাধ্যমে ওটিপি দিয়ে ইভিএম খোলা যেত। সেই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছিল শিব সেনা এমপি রবীন্দ্র ওয়াইকার গোটা ভোটিং প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করেছে। এর জেরেই ওয়াইকার জিতে যান বলে দাবি করা হয়েছিল।
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছিল যে শিবসেনা প্রার্থী জিতেছিলেন কারণ তার আত্মীয় এমন ফোন ব্যবহার করছিলেন যার মাধ্য়মে ওটিপি জেনারেট করে ইভিএম খোলা হয়েছিল।
এদিকে রাহুল গান্ধীও ময়দানেꦑ নেমে পড়েন। তবে ১৭ জুন ওই সংবাদমাধ্য়ম জানিয়ে দেয় রিপোর্ট ভুল ছিল। নির্বাচন কমিশন যে বিবৃতি ❀জারি করেছিল তাকে একেবারে পেজ ওয়ানে ছাপিয়ে তার নীচে ভুল স্বীকার করে নেয় ওই সংবাদপত্র। তবে বিজেপির তরফ থেকে দাবি করা হয় যে এত বড় রিপোর্ট প্রকাশ করা হল। আর ক্ষমা চাওয়ার বেলায় এই টুকু।