বাসে করে হয়তো যাচ্ছেন। আচমকাই দেখলেন ফোন উধাও। কিন্তু সেই ফোন যায় কোথায়? এমনকী চোররা নাকি IMEI নম্বরও বদলে ফেলে। দিল্লি পুলিশ তেমনই একটা চক্রের সন্ধান পেয়েছে। পশ্চিম দিল্লিতে সক্রিয় ওই চক্র। এই চ꧟ক্রটি মূলত 🔥মোবাইল চোরেদের সহায়তা করত।
অভিযুক্তরা হল নরবজিৎ সিং, মণীষ সিং, গুরমীত সিং। তারা সকলেই দিল্লির তিলকনগরের বাসিন্দা। পুলিশ তাদের কাছ✱ থেকে ৭৯টি মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করেছে। তাদের কাছ থেকে একটি ল্যাপটপও মিলেছে। সন্দেহভাজন কিছু তথ্য়ও মিলেছে তাদের কাছ থেকে।
সূত্রের খবর, এক পুলিশ আধিকারিকের কাছে গোপন সূত্রে খবর আসে যে চোরাই মোবাইলগুলির IMEI নম্বর বদলে ফেলা হচ্ছে। এরপরই পুলিশ ফাঁদ পাতে। এরপর প্রথমে নরবজিৎকে 🐟পুলিশ আটক করে। তার সূত্র ধরেই পুলিশ অপর অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা শুরু করে। এরপর দেখা যায় হরিনগর থেকে এ🌸কটি মোবাইল চুরি করা হয়েছিল। কিন্তু সেটার আইএমইআই নম্বর বদলে ফেলা হয়েছে। যার জেরে সেই মোবাইল কোথায় আছে সেটার খোঁজ মিলছে না। তবে অভিযানে নেমে পুলিশের কাছে গোটা ব্যাপারটি সামনে আসে।
আসলে এই ইএমইআই বদলে ফেলার পরে সেই মোবাইলের হদিশ পেতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে যায় পুলিশ। কোনওভাবেই সেই মোবাইল আর ট্র্যাক করা যায় না। এর জেরেই সমস্যা বাড়ে সেই মোবাইলের হদিশ পেতে। সেকারণেই ওই নম্বরটি বদলে ফেলা হয়। এদিকে ফোন চুরি যাওয়ার পরে স্বাভাব⛦িকভাবেই পুলিশের কাছে অভিযোগ আসে। এরপর পুলিশ তদন্তে নামে। কিন্তু একাধিক ক্ষেত্রে দেখা 🃏যায় যে সেই নম্বরটি বদলে ফেলেছে চোরের দল।
এদিকে এই IMEI নম্বর বদౠলানোর যে চক্র সেটা ক্রমেই বাড়ছে দিল্লিতে। সেকারণেই চুরি যাওয়া মোবাইলের খোঁজ মিলছে না। মূলত এই নম্বরের সূত্র ধরেই হারানো বা চুরি যাওয়া মোবাইল খোঁজার চেষ্টা করে পুলিশ। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় যে ওই নম্বরটি বদলে ফেলছে চোরের দল। সেকারণেই সেই ফোনের আর💛 হদিশ মিলছে না। কিন্তু কীভাবে এই নম্বরটি বদলায় চোরেরা?
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জেনেছে, একটা বিশেষ সফটওয়ার ব্যবহার করে ওরা। তার মাধ্য়মে তারা ওই ♑মোবাইলের জন্য নয়া IMEI নম্বরের ব্যবস্থা করে। এর জে🧔রে আর মোবাইলের খোঁজ মেলে না। এরপরই সেই মোবাইল বিক্রি হয় চোরা বাজারে।