বৃহস্পতিবার আরও নীচে নামল সোনার দাম। এই নিয়ে ভারতীয় বাজারে পর পর চার দিন সোনার দাম নিম্নমুখী যাচ্ছে। উল্লেখযোগ্য হারে দাম কমেছে🥃 রুপোরও।
এ দিন এমসিএ🌌ক্স সূচকে ০.৪৫% হ্রাস পাওয়ায় প♈্রতি ১০ গ্রাম সোনার দাম যাচ্ছে ৪৯,২৯৩ টাকা।
সূচক𒅌ে♒ ৩% পতনের জেরে প্রতি কেজি রুপোর দাম যাচ্ছে ৫৬,৭১০ টাকা।
গতচার দিনে ভারতে সোনার দাম প্রতি ১০ গ্রামে প্রায় ২,৫০০ টাকা কমতে দেখা গিয়েছে। ဣগত দিন সূচকে ১.৯% অর্থাৎ ৯৫০ টাকা দর পড়ে সোনার। পাশাপাশি, রুপোর দরও সূচকে ৪.৫% অর্থাৎ কেজিতে ২,৭০০ টাকা পড়ে যায়।
আন্তর্জাতিক বাজারেও সোনার দাম এ দিন নিম্নমুখ🐭ী গতিতে গত দুই মাসের বেশি সময়কালে সর্বনিম্নে পৌঁছেছে। আমেরিকায় কর্মসংস্থানের অভাব সংক্রান্ত রিপোর্টের প্রত্যাশা এবং ডলারের দামে উত্থান সোনার দরে পতন ঘটিয়েছে।
এ দিন স্পট গোল্ড সূচকে ০.৩% পতনের ফলে প্রতি আউন্স সোনার দাম যাচ্ছে ১,৮৫৮.০৮🌌 ডলার। সেই সঙ্গে সূচকে ২.৮% পতনের জেরে প্রতি আউন্স রুপোর দাম দাঁড়িয়েছে ২২.২৩ ডলারে।
বিশ্বজুড়ে কোভিড অতিমারীর প্রকোপ নতুন করে বৃদ্ধি পাওয়ায় চলতি মাসে ইউরোপে অর্থনৈতিক অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক রাষ্ট্রগুলির অনিশ্চিত আর্থিক প্যাকেজ, রিয়েল এস্টেটে মন্দাকালীন পরিস্থিতি দেখা দেওয়ায় এবং প্রত্যাশার তুলনায় ডলারের দামে বৃদ্ধি না ঘটায় গত অগস্ট মাসের প্রথমার্ধ্বে প্রতি আউন্স সোনার দাম বেড়ে পৌঁছেছিল ২൲,০৭৫ ডলারে। কিন্তু তার পর থেকেই সোনার বাজারে অস্থিরতা লক্ষ্য করা গিয়েছে।
দামের এই হারে পতনের ফলে বিশ্বের প্রধান ইটিএফ বিনিয়োগকারী সংস্থাগুলিও আপাতত ঝুঁকি নিতে রাজি হচ্ছে না। বুধবার তার প্রতিফলন দেখা গিয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম গোল্ড ব্যাকড এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড এসপিডিআর-এ মজুত সোনার পরিমাণে। ওই দিন এই ফান্ডে মোট মজুত সোনার পরিমাণ ০.৮৭% কমে 🌜এসে দাঁড়ায় ১,২৬৭.১৪ টনে।