দেশে কোভিডের তীব্রতা কিছুটা কমলেও করোনাকালে শীতকালীন অধিবেশন না ডাকার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। এই সিদ্ধান্তে অখুশি বিরোধী দলগুলি। তাদের দাবি যে বর্তমানে কৃষি আইন নিয়ে যে আন্দোলন চলছে, সেটি নিয়ে আলোচনা কর𝓡ার জন্য অন্তত সংসদ খোলা উচি♍ত ছিল।
টুইটারে জয়রাম রমেশ বলেন যে রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা গুলাম নবি আজাদের সঙ্গে এই বিষয়ে কোনও আলোচনা করা হয়নি। প্রসঙ্গত সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী ১৪ ডিসেম্বর চিঠি লিখেছেন কংগ্রেসের লোকসভা দলনেতা অধীর চৌধুরীকে। সেখানে যোশী বলেন যে করোনার জেরে সংসদ বন্ধ রাখার পক্ষেই মত দিয়েছ🦋েন সব দলের নেতারা। এই তথ্য বেঠিক বলেই দাবি রমেশের।অন্যদিকে এই নিয়ে তৃণমূলের সঙ্গে কোনও কথা বলা হয়নি বলে জানিয়েছেন ডেরেক ও ব্রায়েন।
কৃষি আন্দোলন যতই উত্তাল হয়েছে তত বিরোধীরা দাবি তুলেছেন শীতকালীন অধিবেশনের জন্য। পঞ্জাবের কংগ্রেস সাংসদরা এই নিয়ে ধর্নায় বসেছেন যন্তর মন্তরে। অধীরকে লেখা চিঠিতে সাংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী বলেন যে শীতের সময় কোভিড নিয়ন্ত্রণে রাখা খুব প্রয়োজন, বিশেষত হালে যেভাবে কেসไের সংখ্যা বৃদ্ধি হয়েছে সেই কথা মাথায় রেখে। তিনি এটাও জানান যে দ্রুত করোনা টিকাও আসবে। বিভিন্ন দলের ফ্লোর লিডাররা করোনা মহামারী নিয়ে চিন্তা প্রকাশ করেছেন ও শীতকালীন অধিবেশন বাতিল করার পক্ষে রায় দিয়েছেন বলে তিনি চিঠিতে দাবি করেন।
তবে যত দ্রুত সম্ভব সরকার অধিবেশন করতে চায় বলেও জানান কেন্দ্রী🌼য় মন্ত্রী। সেই পরিপ্রেক্ষিতে সরকার জানুয়ারি মাসে বাজেট অধিবেশন ডাকতে চায় বলে জানিয়েছেন তিনি।&nꦰbsp;