সরকারি চাকরি যারা করেন তারা যাতে আরএসএস করতে না পারেন সেকারণে একটি নির্দেশ প্রায় ৫৮ বছর আগে লাগু করা হয়েছিল। অবশেষে সেই নির্দেশকে তুলে নেওয়া হল। এনিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন কংগ্রেস নেতা পবন খেরা। তবে এর আগে ভারতীয় মজদুর সঙ্ঘ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে গত ২০১৮ সালে আবেদন করেছিল যে সরকার যেন বিষয়টি ফের বিবেচনা করে। সেই সময় তারা কেশুভাই পটেল পরিচালিত বিজেপি সরকারের কথ൲া উল্꧂লেখ করেছিল।
এনিয়ে কনফেডারেশনের তরফে প্রধানমন্ত্রী ন♏রেন্দ্র মোদীর কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছিল। সেই সময় অক্টোবর মাসে সেই চিঠি পাঠানো হয়েছিল। সেই সময় কনফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সাধু সিং জানিয়েছিলেন, আরএসএস একট🦋ি সামাজিক সংগঠন। অনেক সরকারি কর্মী সামাজিক কাজে অংশ নিতে চান। কিন্তু এই নিষিদ্ধকরণের জেরে , বিভাগীয় শাস্তি হতে পারে এই আশঙ্কায় তারা দেশ তৈরির মতো একটা মহান কাজে অংশ নিতে পারছেন না।
প্রধান🉐মন্ত্রীর কাছে আবেদন করে বলা হয়েছিল যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রক আগের সরকারি নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেয়। কারণ সরকারি চাকরিরতরাও চান যা𒁏তে তারাও দেশ তৈরির কাজে অংশ নিতে পারেন।
প্রসঙ্গত ১৯৬৬ সালের ৩০ নভেম্বর কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীরা যাতে আরএসএসের সঙ্গে যুক্ত হতে না পারে তার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এরপর ইন্দিরা গান্ধীর সরকারও এনিয়ে ꧂নির্দেশ দিয়েছিল। এমনকী সেই সময় আরএসএসের সঙ্গে মিটিং করা ও এমন ধরনের মিটিংয়ে অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রেও বারণ করা হয়েছিল। যে কোনও ধরনের আরএসএস সঙ্গতে না যাওয়ার ক্ষেতꦺ্রে সেবার বারণ করা হয়েছিল।
এদিকে জনতা সরকারের আমলে এই নিষিদ্ধকরণ সাময়িকভাবে তোলা হয়েছিল। ফের ১৯৮০ সালে কেꦇন্দ্রীয় সরকার এই নির𓃲্দেশ পুনরায় লাগু করে।
তবে কংগ্রেস নেতা পবন খেরার দাবি, ৫৮ বছর আগে কেন্দ্রীয় সরকার সরকারি কর্মীরা যাতে আরএসএস সংগঠন💯ে অংশ নিতে না পারে সেই বিষয়টি আরোপ করেছিল। মোদী সরকার সেই নির্দেশ তুলে নিয়েছে।