একেবারে হাই প্রোফাইল হানি ট্র্যাপ মামলায় এবার একাধিক নথ📖ি ভূপাল জেলা আদালতে জমা করল বিশেষ তদন্তকারী সংস্থা। এটি মধ্যপ্রদেশের মামলা। তদন্তকারী সংস্থা হার্ড ডিস্ক জমা দিয়েছে। সেখানে একেবারে অশ্লীল ভিডিয়োতে ভরা। আর সেগুলি দেখিয়েই কয়েকজন মহিলা ব্ল্যাক মেলিং করত বলে অভিযোগ।
প্রায় সাড়ে তিন বছর আগে এই সেক্সটার্সন চক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। এদিকে ২০১৯ সালে ইন্দোর জেলা আদালতে এক নাবাল𒅌িকা অౠভিযুক্তের বাবা দাবি করেছিলেন,তার মেয়েকে অপহরণ করে এই কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। আইএএস, আইপিএস ও রাজনীতিবিদদের অশ্লীল ভিডিয়ো করার জন্য তাকে ব্যবহার করা হয়।
এরপর চক্রের দুই সদস্যের মোবাইল ও ল্যাপটপ থেকে 🐷পাওয়া সমস্ত ভিডিয়ো জমা করেছিল সিট। সিটের প্রধান বিপিন মাহেশ্বরী আদালতে অনুরোধ করেছিলেন বন্ধ ঘরে বিচারকের উপস্থিতিতে 𝐆এই ভিডিয়োগুলি দেখা হোক। তাহলেই সব বোঝা যাবে।
সেন্ট্রাল ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাব এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করার পরে আদালতে হার্ড ডিস্ক জমা দেওয়া হয়। এদিন বিপক্ষের আইনজীবী ইয়ার খান জানান, এটা মানব পাচারের মামলা। এই ঘটনায় হার্ড ডিস্কের কোনও সম্পর্ক নেই। এখন বোঝা যাচ্ছে না সিট এখন কেন হার্ড ডিস্ক জমা দিচ্ছে♐? এর পেছনে মনে হয়ে কোনও গোপন উদ্দেশ্যে আছে। আসলে এর পেছনে 🌃রাজনীতিবিদ, আইএএস ও আইপিএসদের ভিডিয়ো রয়েছে।
প্রসঙ্গত ২০১৯ সালে ইন্দোর পুলিশ এই মামলায় চারজন মহিলাকে গ্রেফতার করেছিল। ওই গ্য়াংটি ইন্দোর মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের এক ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গেও প্রতারণা করেছিল বলে অভিযোগ। তারও অশ্লীল ভিডিয়ো তোলা হয়েছিল। তদন্তে দেখা যায় মধ্য়প্রদেশের একাধিক প্রভাবশালীর অশ্লীল ভিডিয়ো তুলে এভাবেই প্রতারণ🍷া করা হয়েছিল। তবে সিট কারোর নাম প্রকাশ্যে আনতে চ🎐ায়নি।
এই ঘটনায় আর কারা যুক্ত তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থে𝓡কেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক