আজ ‘হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিট ২০২২’-এ দেশের বিচার ব্যবস্থা নিয়ে নিজের মতামত ব্যক্ত করলেন দেশের ৫০তম প💧্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। আজ বিচারপতি চন্দ্রচূড় আজ বলেন, ‘আমাদের গাউন, 🌳সুরেলা কণ্ঠস্বর এবং আচরণের কারণে লোকেরা বিচারকদের অশীতিপর পুরানো দিনের মানুষ মনে করেন।’
এদিকে বিচারব্যবস্থায় পুরুষদের আধিপত্য প্রসঙ্গে বিচারপতি চন্দ্রচূড় আজ বলেন, ‘সিনিয়র কাউন্সেলে🍌র চেম্বার মানে ওল্ড বয়েজ ক্লাব। আপনি কীভাবে সেই চেম্বারে ঢুকতে পারেন? আপনার বিভিন্ন লোকের সঙ্গে যোগাযোগ থাকতে হবে। আইনি পেশায় প্রবেশের জন্য আমাদের গণতান্ত্রিক এবং যোগ্যতা-নির্ভর ব্যবস্থা থাকতে হবে। যতদিন না সেটা হচ্ছে, ততদিন বিচার ব্যবস্থায় বেশি সংখ্যক নারী আসবে না।’
এদিকে বিচারব্যবস্থায় সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় বলেন, 'কোনও মামলার শুনানির সময় একজন বিচারপতি যে যে কথা বলছেন, সেটা চূড়ান্ত রায় নয়। কোনও মামলার শুনানির সময় বাধাহীন সওয়াল-জবাব হন। (কিন্তু) কোনও বিচারপতির কোনও মন্তব্যের ভিত্তিতে রিয়েলটাইম রিপোর্টিং হয়। যে কোনও বিচারপতিদের মন্তব্য টুইটার বা টেলিগ্রাম বা ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা হয়। সর্বক্ষণ (বিচারপতিদের) মূল্যায়ন করা হয়। বিচারপতিরা যদি কোনও মন্তব্য না করেন এবং চুপ করে থাকার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে সেটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলতে পারে। আমাদের নিজেদেরকে নতুনভাবে তৈরি করতে হবে। এই প্রজন্মের বিভিন্ন 𓂃পরিস্থিতির সঙ্গে কী খাপ খাইয়ে নেওয়া যায়, তা নিয়ে পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।'