রেজাউল এইচ লস্কর
জলপথে পণ্য পরিবহণের জন্য এবার চট্টগ্রাম ও মঙ্গলা বন্দরে ব্যবহার করার ব্যাপারে মহড়া শুরুর প্রস্তুতি নিল ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশ। ২০১৮ সালে এনিয়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। বাংলাদেশের মধ্য দি🌟য়ে পণ্য রফতানির জন্য চট্টগ্রাম ও মঙ্গলা পোর্টকে ব্যবহার করার ব্যাপারে চুক্তি হয়েছিল।
২০২০ সালে জুলাই মাসে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে কলকাতা থেকে ত্রিপুরায় পণ্য পরিবহণের মহড়া হয়েছিল। বহু কাল আগে এই পথ খোলা ছিল। লোহার রড, ডাল, হলদিয়া থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে পাঠানো হয়। স্থলপথে তা ত্রিপুরায় পাঠানো হয়েছিল। এরপর করোনার জেরে সেই বাণিজ্য বনඣ্ধ ꦿহয়ে যায়।
ফের এনিয়ে তৎপরতা শুরু হয়েছে। দুটি বন্দরে অন্তত চারটি মহড়া যাত্রা করার ব্যাপারে চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি মেঘালয় ও ত্রিপুরা🌠য় স্থলপথে যাতায়াতের ব্যাপারেও নতুন রুটের সন্ধান চলছে। এদিকে এই মহড়ার ব্যাপারে বাংলাদেশের দিকে সম্প্রতি মিটিং হয়েছিল।চট্টগ্রাম ও মঙ্গলা বন্দরের আধিকারিকরাও এই আলোচনায় ছিলেন।
এদিকে কলকাতা থেকে উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলি অন্তত ১২০০ কিমি দূরে। সেই রাস্তাও প্রায় অর্ধেক হয়ে যেতে পারে নতুন এই দুই বন্দরের মাধ্যমে। এই জলপথ চালু হয়ে গেলে অনেক কম খরচে কারগো সিপ চালানো সম্ভব হবে। বাংলাদেশে♕র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের বিদেশমন্ত𝔉্রী এস জয়শঙ্কর ঢাকায় গত ২৮ এপ্রিল এনিয়ে একপ্রস্থ আলোচনা করেছিলেন।