এই সফল উদ্যোগে সামিল ছিল ভারতীয় বায়ুসেনা ও ভারতীয় নৌসেনা। ভারতের পূর্বাংশের সাগর এলাকার উপর যুদ্ধ বিমান সু৩০এমকেআই থেকে নিক্ষেপ করা হয় ব্রাহ্মোস মিসাইল। আর তা মুহূর্তে আছড়ে পড়ে সঠিক লক্ষ্যবস্তুতে। ভারতীয় বায়ুসেনার তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের নৌস🧸েনার সঙ্গে সঠিক সমঝোতায় এই উদ্যোগ সাফল্য পায়। বায়ুসেনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে এদিনের পরীক্ষামূলক নিক্ষেপে ‘টার্গেটে সরাসরি 𝓀হিট করেছে এই মিসাইল’।
সমুদ্রের ওপর বিপক্ষের বড়সড় প্রতিরক্ষাকে ভেঙে দিতেই ব্রাহ্মোস বেশি কার্যকরী। জলে হোক বা স্থলে একেবারে পিনের মতো লক্ষ্যেও সঠিকভাবে আছড়ে পড়তে সক্ষম ভারতীয় বায়ুসেনার এই বিমান। এই মিসাইলের সঙ্গে সুখোই যুদ্ধবিমানের সহযোগিতা ভারতীয় সেনার সামরিক শক্তিকে আরও পোক্ত করবে বলে মনে করা হচ্ছে। যুদ্ধ স্থলে হোক বা জলে, যেখানেই হোক না কেন, সেখানেই ব্রাহ্মোসের কার্যকারিতা প্রাসঙ্গিক। ব্রাহ্মোসকে সুখোই থেকে নিক্ষেপের আগে, গত ১১ এপ্রিল ভারতীয় সেনা অ্যান্টি ট্যাঙ্ক মিসাইল হেলিনার সফল নিক্ষেপ করে। সেটিও মাঝ আকাশ থেকে ধাবমান হয়ে আছড়ে পড়ে লক্ষ্যে। আরও পড়ুন-রাম জন্মভূমি চত্বরে এই ১১ টি ঐতিহাসিক নির্মাণকে বিশেষ⭕ভাবে সংরক্ষণ করা হবে
হেলিনার উৎক্ষেপণ ভারতীয় বায়ুসেনা ও ডিআরডিও-র যৌথ উদ্যোগে সামিল হ🅠য়। হেলিনা হল হেলিকপ্টার নির্ভর একটি নাগඣ মিসাইল। যা সাত কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। এই ফায়ার অ্যান্জ ফরগেট মিসাইল একটি ইনফারেড ইমেজিং সিকার সিস্টেমের সহায়তা পায়। ফলে এর লক্ষ্য কার্যত নিখুঁত।