মন্দিরের বয়স ৩০০। সংস্কারের ๊পর বাংলাদেশের নাটোরে সেই কালী মন্দিরের উদ্বোধন করলেন বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনেইদ আহমেদ পলক এবং ভারতীয় হাইকমিশনার রিভা গঙ্গোপাধ্যায় দাস।
আরও পড়ুন : পূর্ণ হল অঙ্গীকার, বাংলাদে💙শেরℱ পথে রওনা দিল ভারতে তৈরি ১০টি লোকোমোটিভ
পরে বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনারের তরফে একটি টুইটবার্তায় বলা হয়, '২০২০ সালের ২৭ জুলাই নাটোরে সংস্কার হও💫য়া শ্রী শ্রী জয় কালীমাতার মন্দিরের উদ্বোধন করেছেন হাইকমিশনার রিভা গঙ্গোপাধ্যায় দাস এবং মাননীয় আইসিটি মন্ত্রী জুন✤েইদ আহমেদ পলক। মাননীয় সাংসদ শফিকুল ইসলাম এবং মাননীয় মেয়র উমা চৌধুরী জলিও উপস্থিত ছিলেন। ৩০০ বছরের পুরনো মন্দিরের সংস্কারে সহায়তা করেছে ভারত সরকার।'
বাংলাদেশের সবথেকে পুরনোর মন্দিরগুলির মধ্যে অন্যতম নাটোরের কালী মন্দির। অষ্টাদশ শতকের গোড়ার দিকে সেই মন্দির তৈরি করেছিলেন𓃲 দিঘাপতিয়া রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠাতা ও নাটোরের রানি ভবানীর (১৭১৬-১৭৯৫) দেওয়ান দয়ারাম রায়। এখনও সেই মন্দিরে প্রতি বছর দুর্গাপুজো, কালীপুজো-সহ বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠান হয়। মন্দির চত্বরে একটি শিব মন্দিরও আছে।
আরও পড়ুন : কিডনি প্রতিস্থ⛄াপন করতে এসে করোনার কবলে বাংলাদেশের মা-ছেলে, জিতলেন অসম লড়াই
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, লালবাজারের মন্দিরটি সংস্কারের জন্য ২০১৬ সালের ২৩ অক্টোবর একটি মউ স্বাক্ষর করা হয়েছিল। শ্রী শ্রী জয় কালীমাতার মন্দির কমিটি সেই সংস্কারের শুরু করে। সংস্কারের কাজে ৯৭ লাখ বাংলাদেশি টাকা ꦿ(ভারতীয় মুদ্রায় ৮৫ লাখ টাকার মতো) অনুদান দিয়েছিল নরেন্দ্র মোদী সরকার। হাই ইমপ্যাক্ট কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টসের (এইচআইসিডিপি) আওতায় সবমিলিয়ে খরচ পড়েছিল ১.৩৩ বাংলাদেশি টাকা (ভারতীয় মুদ্রায় ১.১৭ কোটি টাকা)।
আরও পড়ুন : ‘আইনি লড়াই থেকে শিক্ষা’, রাম মন্দিরে🅘র ২,০০০ ফুট নীচে থাকছে টাইম ক্যাপসুল!