নৌযুদ্ধ প্রযুক্তিতে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ভারতীয় নৌসেনার। এই প্রথম ভারতের একম⛄াত্র এয়ারক্র্যাফ্ট ক্যারিয়ার আইএনএস বিক্রমাদিত্যের উপর এসে নামল ও ফের উড়ল নৌসেনার যুদ্ধবিমান।
শনিবার আরবসাগরের বুকে ভাসমান ভারতীয় নৌবাহিনীর বায়ুযান বহনকারী জাহাজের উপর নৌসেনার জন্য বিশেষ ভাবে তৈরি মিগ ২৯ যুদ্ধবিমান এ ভাবেই তৈরি করল নয়া ইতিহাস। এই জাহাজের মোট ৩০টি এমন যুদ্ধবিমান বহনের ক্ষমতা রয়ে✃ছে।
গཧত সেপ্টেম্বর মাসে পরীক্ষামূলক উড়ানে গোয়া উপকূলে এসে নামে ভারতের সামরিক বিমান। তবে ম🦩িগ নয়, সেই বায়ুযান ছিল ভারতীয় বায়ুসেনার যুদ্ধবিমান তেজস।
তেজস।
এ দিন নৌসেনা✅ টুইট করে জানিয়েছে, ‘আজকের ঘটনা সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ডেক-নির্ভর যুদ্ধবিমান পরিচালনা প্রক্রিয়ায় সাফল্য প্রমাণ করল। 🐠এর জেরে এবার ভারতীয় নৌসেনার জন্য টুইন ইঞ্জিন ডেক বেসড যুদ্ধবিমান তৈরির প্রকল্প ত্বরান্বিত হতে চলেছে।’
বর্তমানে ভার🔥তের ৫৭টি ডেক নির্ভর যু🌠দ্ধবিমানের প্রয়োজন রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
এ দিন ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গ্যানাইজেশন (ডিআরডিও) টুইট করে জানিয়েছেন, ‘উপকূল নির্ভর পরীক্ষাকেন্দ্রে বহু বার মহড়া দ𓆏েওয়ার পরে ১১ জানুয়ারি সকাল ১০.০২ মিনিটে আইএনএস বিক্রান্তের উপর ডিআরডিও, এডিএ-এর ভারতীয় নৌসেনার জন্য তৈরি লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্ট সফল অবতরণ করতে সক্ষম হয়েছে। এই যুদ্ধবিমানের অভিষেককালীন অবতরণ করিয়েছেন কমোডোর জয়দীপ 🐟মাওলঙ্কার।’
এই কৃতিত্বের জন্য এ দিন ডিআরডিও-কে টুইটারে অ♍ভিনন্দন জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাখ সিং।
এ দিন রাজ♈নাথ টুইট করেন, ‘ডিআরডিও-এর দ্বারা নৌসেনার জন্য তৈরি লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফ্টের আইএনএস বিক্রমাদিত্যের উপর সফল ল্যান্ডিংয়ের খবরে অত্যন্ত আনন্দিত বোধ করছি। ভারতের যুদ্ধবিমান নির্মাণ প্রকল্পের ইতিহাসে এই অবতরণ উল্লেখযোগ্য ঘটনা। টিম ডিআরডিও ও ভারতীয় নৌবাহিনীকে অভিন্দন জানাই।’