সোহিনী গোস্বামী
ঝাড়খণ্ডে রাজনৈতিক সংকট ক্রমশ বাড়ছে। এবার রাঁচির খুন্তি জেলায় শাসকদলেꦕর বিধায়কদের দুটি বাসে চাপিয়ে একটি গেস্ট হাউসে রাখার ব্যবস্থা করা হল। খোদ মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন কড়া পাহারায় সেই বাসদুটিকে নিয়ে যান।
বর্তমান পরিস্থিতি কীভাবে মোকাবিলা🅺 করা হবে তা নিয়ে ক্রমেই চিন্তা বাড়ছে শাসক শিবিরে। এবার তারই অঙ্গ হিসাবে শাসক বিধায়কদের একজোট করে রাখাটাই এখন হেমন্ত সোরেনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। রণকৌশল ঠিক করতে রাঁচির বাসভবনে ইউপিএ জোটের বিধায়কদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন হেমন্ত সোরেন। প্রসঙ্গত ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা, কংগ্রেস ও লালু প্রসাদের রাষ্ট্রীয় জনতা দলও এই জোটের মধ্যে রয়েছে।
এদিকে রাজ্যে কংগ্রেস সভাপতি রাজেশ ঠাকুর আগেই জানিয়েছিলেন, দলের বিধায়কদের বলা হয়েছে লাগেজ নিয়ে মিটিংয়ে আসবেন। পাশাপাশি সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানﷺিয়েছিলেন, যদি বিধ൩ায়কদের অন্য় কোথাও সিফ্ট করা হয় তবে তা জানিয়ে দেওয়া হবে।
সূত্রের খবর,🌺 শনিবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ ঝাড়খণꦅ্ডের কংগ্রেসের বিধায়কদের নিয়ে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। দলের রাজ্য পর্যবেক্ষক অবিনাশ পাণ্ডে এই মিটিংয়ে সভাপতিত্ব করবেন ꦺবলে খবর।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, প্রভাব খাটিয়ে পাথর খাদানের লিজ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল হেমন্ত সোরেনের বিরুদ্ধে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বিধায়ক পদ খারিজ করার জন্য রাজ্যপাল নির্বাচন কমিশনের কাছে একটি চꦇিঠি পাঠিয়েছিলেন।