তামিলনাড়ুতে টাটা ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের প্লান্টে কাজ পেলেন ঝাড়খণ্ডের ১෴৯০০ আদিবাসী কন্যা। কেন্দ্রীয় ট্রাইবাল অ্যাফেয়ার্স মিনিস্ট্রির সঙ্গে একযোগে এই কর্মসংস্থানের উদ্যোগ নেওয়া হয়। মঙ্গলবার হাতিয়া থেকে তামিলনাড়ুর হসুরে যাওয়ার জন্য় ট্রেন ধরলেন ৮২০জন।
কেন্দ্রীয় আদিবাসী বিষয়ক দফতরের মন্ত্রী অর্জুন মুণ্ডা এদিন ট্রেনটির যাত্রার সূচনা 👍করেন।
মূলত আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার চারটি জেলা থেকে এই কর্মসংস্থান করা হচ্ছে। ঝাড়খণ্ডের খুন্তি, সিমদেগা, পশ্চিম সিংভ𝐆ূম ও সরাইকেলা-খারসাওয়ান এলাকা থেকে মেয়েদের নেওয়া🐽 হয়েছে।তামিলনাড়ুতে টাটা ইলেকট্রনিক্স প্রাইভেট লিমিটেডের গ্রিনফিল্ড প্লান্টে তাঁদের কাজে নেওয়া হচ্ছে। মূলত ১২দিনের একটি স্পেশাল ট্রেনিং হবে। তারপরে তাঁদের কোম্পানিতে কাজে যোগ দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে।
বাকি প্রার্থীদের পরবর্তী ধাপে ফের পাঠানো হবে। আধিকারিকরা জানিয়েছেন ১৮-১৯ স🅷েপ্টেম্বর দুদিনের একটি রিক্রুটমেন্ট ড্রাইভ করা হয়েছিল।সব মিলিয়ে ২৬০০ মেয়ে এতে অংশ🍷 নিয়েছিলেন। তার ম🎃ধ্য়ে ১৮৯৮জন মেয়েকে সিলেক্ট করা হয়েছে। ট্রাইবাল অ্য়াফেয়ার্স মিনিস্ট্রির যুগ্ম সচিব নভলজিৎ কাপুর একথা জানিয়েছেন।
আধিকারিকরা জানিয়েছেন ১৮-২০ বছর বয়সীদের এই কাজে নেওয়া হয়েছে। কমপক্ষে ১০+২ যোগ্যতা থাকলেই টাটার কারখানায় কাজ করার সুযোগ। এক বছর ধরে তাঁদের ১৫ হাজ✤ার টাকা করে বেতন দেওয়া হবে। আইন অনুসারে অন্য়ান্য সুবিধাও তাঁরা পাবেন।
পাশাপা👍শি গ্র্য়াজুয়েশন করার সুযোগও পাবেন তাঁরা। থাকা, খাওয়া ও পরিবহণের জন্য় বেতন থেকে সামান্য় টাকা কা♐টা হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এদিন নানাভাবে ওই মেয়েদের উৎসাহ দেন।
তিনি বলেন, তোমরা প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে হতে পারো, হয়তো তোমরা সেভাবে প্রচারের আলোয় আসতে পারো না। কিন্তু ভুলে যেও না এই মাটিটা সংগ্রামের মাটি। তোমরা আজ প্রশিক্ষণের জন্য যাচ্ছ। তোমরা আজকে ওখানক💙ার শিল্পে কাজ করতে যা💫চ্ছ। আমরা চেষ্টা করব ওই শিল্প যেন এখানেও হয়।
এদিকে অনেকেরই প্রশ্ন সিঙ্গুরে টাটার কারꦛখানা হলেও কি সেখানকার মেয়েরা কাজ পেতেন?