করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনার পরে ফের রেলের কবচ সুরক্ষা নিয়ে নানা কথা উঠতে থাকে। তবে সূত্রের খবর, এবার ভারতীয় রেলে এই কবচ সুরক্ষাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে বড় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। জার্মানির সিমেন্স ও জাপানের কিয়োসান ভারতীয় রেলের নেটওয়ার্কে এই কবচ সুরক্ষাকে লাগু করতে𒊎 পারে। সেব্যাপারে বড় উদ্যোগ নিচ্ছে রেল। দুর্ঘটনা রুখতে অত্যন্ত কার্যকরী এই ব্যবস্থা।
সূত্রের খবর, গত বছরই ডিসেম্বর মাসে প্রায় ৩০০০ কিমি দীর্ঘ রেললাইনে এই কবচ সুরক্ষা দেওয়ার ব্য়াপারে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছিল।তবে কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের আশ্বাস প্রায়💫 ܫ২৫০০ কিমি রেলপথ জুড়ে এই কবচ সুরক্ষা দেওয়ার ব্যাপারে খুব শীঘ্রই টেন্ডার ডাকা হবে।
এদিকে টাইমস অফ ইন্ডিয়ার রিপোর্ট বলছে ২০২৫ সালের মার্চ মাসের মধ্য়ে দিল্লি-মুম্বই ও দিল্লি হাওড়া এই দুটি রেলরুটে এই কবচ সুরক্ষা বসানোর ব্💯যাপ𓄧ারে সবার আগে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে রেলমন্ত্রকের দাবি সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১৬৫৯ কিমি রেলপথে এই সিস্টেম লাগু করা হয়েছে। আগামী বছর মার্চ মাসের মধ্য়ে আরও ৫০০ কিমি রেলপথে এই সুরক্ষা কবচক🥀ে লাগু করার টার্গেট নেওয়া হয়েছে। আগামী তিন বছরের মধ্য়ে অন্তত ৫০০০ কিমি এলাকা জুড়ে এই রক্ষাকবচকে লাগু করার ব্য়াপারে চেষ্টা করা হচ্ছে।
এই কবচ সুরক্ষা গোটা রেলপথে ল🍃াগু করার ব্য়াপারে বছরের পর বছর ধরে চেষ্টা করা হচ্ছে। মূলত যেটা দাবি করা হয় কবচ সুরক্ষা মূলত রেল দুর্ঘটনা রোধ করতে প্রয়োগ করা হয়। বলা হয় যদি চালক অতিরিক্ত স্পিডে ট্রেন চালান, তিনি যদি অন্য় ট্রেনের কাছাকাছি চলে আসেন তবে এই কবচ সিস্টেম দ্রুত কাজ করবে। দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকলে এই সিস্টেম ট্রেনের ব্রেকের সিস্টেমে কার্যকরী হয়ে যাবে। এদিকে সংবাদমাধ্য়মের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে বর্তমানে মেধা সার্ভো ড্রাইভস, এইচবিএল পাওয়ার সিস্টেমস, কার্নাক্স মাইক্রোসিস্টেমস এই ধরনের কবচ সিস্টেম লাগু করে।