অ্যাম্বুল্যান্স বিতর্💜ক নিয়ে আরও বিপাকে পড়লেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুরেশ গোপী। একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য অ্যাম্বুলেন্সের হুটার বাজিয়ে ভ্রমণের অভিযোগ উঠেছিল সুরেশের বিরুদ্ধে। কেরলের বিখ্যাত ধর্মীয় উৎসব ত্রিশূর পুরমে যোগ দিতে গিয়ে ব্যস্ত রাস্তায় অ্যাম্বুল্যান্সের হুটার বাজানোর অভিযোগ উঠেছিল তাঁর বিরুদ্ধে। লোকসভা ভোটের আগেকার সেই ঘটনায় এবার সুরেশের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করল পুলিশ। অভিযোগ, নির্বাচনী প্রচারের কৌশল হিসাবে তিনি যেভাবে ব্যস্ত রাস্তায় অ্যাম্বুল্যান্স ব্যবহার করেছিলেন তাতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত পড়েছে।
আরও পড়ুন: ‘মন🌌্ত্রিত্ব ছেড়ে সিনেমায় আসতে পারলেই শান্তি...’ আচমকা ক൲েন এমন বললেন সুরেশ গোপী?
উল্লেখ্য, এই ঘটনাটি ঘটেছিল গত এপ্রিলে। সেই ঘটনায় রবিবার কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে পুলিশ।যদিও মন্ত্রী অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।সুরেশ ত্রিশূর লোকসভা আসন থেকে এবার লোকসভা জয়ী হয়েছেন। গত ১৯ এপ্রিল এই ঘটনা ঘটেছিল। আইনজীবী সুমেশ ভাবদাসনের অভিযোগের ভিত্তিতে ত্রিশূর পূর্ব থানায় মামলাটি নথিไভুক্ত করা হয়েছে। এফআইআরে অভিযোগ করা হয়েছে, সুরেশ গোপী এবং অন্যরা একটি নির্বাচনী প্রচারের কৌꦏশল হিসাবে একটি অ্যাম্বুল্যান্সে ভ্রমণ করেছিলেন। গাড়িটির অপব্যবহার করেছিলেন। আর সেই সঙ্গে পুরমের রাতে ত্রিশূরের একটি ব্যস্ত রাস্তায় অ্যাম্বুল্যান্স চালিয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা এবং মোটর যান আইনের বিভিন্ন ধারার অধীনে মামলা নথিভুক্ত হয়েছে।
এই ঘটনার পরেই শাসক দল সিপিআই এবং কংগ্রেস অভিযোগ করেছিল যে এর পিছনে ষড়যন্ত্র ছিল। তবে সুরেশ গোপী দাবি অস্বীকার করেন। তিন𓆏ি প্রথমে জানান যে গাড়িতে করে তিনি ঘটনাস্থলে পৌঁছেছিল𒊎েন।
তিনি বলেছিলেন, ‘আমি অ্যাম্বুল্যান্সে ঘটনাস্থলে যায়নি। আমি একটি বিজেপির জেলা সভাপতির ব্যক্তিগত গাড়িতে করে গিয়েছিলাম। কেউ যদি দাবি করে যে তারা আমাকে অ্যাম্বুল্যান্সে দেখেছে তাহলে এই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের জন্য আমি প্রস্ত🌠ুত। বর্তমান কেরল সরকারের পুলিশের ওপর ভরসা নেই।’ তবে ঘটনা নিয়ে বিতর্ক মাথাচাড়া দিলেই সুরেশ পরে নিজের বয়ান বদল করেন। তিনি স্๊বীকার করেন যে তিনি অ্যাম্বুল্যান্সেই গিয়েছিলেন। পরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সাফাই, তাঁর গাড়িতে হামলার কারণেই তিনি অ্যাম্বুল্যান্সে করে গিয়েছিলেন। সেই হামলায় তাঁর পা জখম হয়েছিল। এবার সেই ঘটনায় মামলা রুজু হল মন্ত্রীর বিরুদ্ধে।