বাংলাদেশে সংখ্য়ালঘুরা কতটা সুরক্ষিত তা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। তার মধ্য়েই মঙ্𒆙গলবার ঢাকার বিখ্য়াত ঢাকেশ্বরী মন্দির গেলেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান 🏅উপদেষ্টা মহম্মদ ইউনুস। সেখানে গিয়ে তিনি পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন।
এরপর তিনি বলেন, আমাদের মানবাধিকার রক🥂্ষায় কাজ করে যেতে হবে। বাক স্বাধীনতাটা খুব দরকার। এটা আমাদের প্রাথমিক লক্ষ্য।
ঢাকা ট্রিবিউনের সংবাদ অনুসারে জানা গিয়েছে, তিনি জানিয়েছেন, আপনি বলতেই পারেন যে আপনি একজন মানুষ। আপনি বাংলাদেশের একজন নাগরিক। কিন্তু আপনার সাংবিধানিক অধিকারকে নিশ্চিত করা দরকার। শুধু এটা দাবি করুন। আর কিছু নয়। সেই স🔜ঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, আইনের চোখে সবাই সমান। সেখানে বৈষম্যের কোনও ব্যাপার নেই।
তিনি বলেন, আমি এখানে বলতে এসেছি যে আমরা সবাই এক। এখানে বিভেদ তৈরির কোনও ব্যাপার নেই। এটা প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমাদের সহায়তা করুন। ধৈর্য্য রাখুন। তারপর বিচার করবেন আমরা সেটা করতে পারলাম নাকি পারলাম না🤡। যদি আমরা করতে না পারি তখন দোষারোপ করবেন। এটা আমাদের আসল বিষয়। 🃏;
সেই সঙ্গেই সংখ্য়ালঘুদের উপর হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা করেছিলেন ইউনুস। তিনি এই ধরনের𝔉 ঘটানাকে ভয়াবহ বলে উল্লেখ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ওরা কি আমাদের দেশের নাগরিক নন?
এদিকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার পর থেকে বাংলাদেশে হিন্দুদের বাড়ির ঘর এবং 💖মন্দিরে একের পর এক ঘটন হয়েছে বলে খবর। সব মিলিয়ে ২০৫টি এই ধরনের হামলার ঘট♕না ঘটেছে বলে দাবি করা হল ডেইলি স্টার সংবাদপত্র। এদিকে একাধিক রিপোর্ট অনুসারে দেখা গিয়েছে, অন্তত এই হিংসায় ১২ জন হিন্দুকে খুন করার ঘটনা সামনে এসেছে সেদেশে।
তবে এবার হিন্দুদের একাংশ পালটা রাস্তায় নামেন। তাঁরা প্🤪রশ্ন করেন, তাঁরাও ওই দেশের নাগরিক। কিন্ত♈ু কেন তাঁদের উপর হামলা হবে।
গত ৯ অগস্ট থেকে পালটা আন্দোলনে নামেন সেদেশের হিন্দুরা। স্লোগান ওঠে - 'কথায় কথায় ভারত য🍎া! দেশটা কারও বাপের না'। উল্লেখ্য, হিন্দুরা ঐতিহাসিক ভাবে আওয়ামি লিগকে সমর্থন করে এসেছে সেই দেশে। এই পরিস্থিতিতে যখনই দেশে কোনও রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা গিয়েছে, হামলা হয়েছে সেꦺই হিন্দুদের ওপরেই। সঙ্গে কথায় কথায় হিন্দুদের বাংলাদেশ ছেড়ে যেতে বলা হয় সেখানে। তবে এবার সেই হিন্দুদের রক্ষায় চালু করা হয়েছে হেল্পলাইন।