কৃষ্ণ জন্মভূমি-শাহি ইদগাহ মসজিদ বিতর্ক মামলায় এবার নয়া মোড়। এলাহাবাদ হাইকোর্ট এবার অনুমতি দিয়েছে যাতে কোর্ট কমিশনার এই ইদগাহ মসজিদে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন। বার অ্য়ান্ড বেঞ্চের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, বিচারপতি মায়াঙ্ক কুমার জৈন বৃহস্পতিবার এই অনুমতি দিয়েছেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বিরাজমান ও সাতটি হিন্দু পক্ষের তরফে এই 🍨আবেদন করা হয়েছিল।
এদিকে হিন্দুপক্ষের তরফে দাবি করা হয়েছিল, কৃষ্ণ জন্ম✅ভূমির জমির উপরে মথুরা শাহি ইদগাহ মসজিদ তৈরি হয়েছে। তবে হাইকোর্টে বিষয়টি ঝুলে রয়েছে।
এদিকে আবেদনকারীর তরফে বলা হয়েছিল, একাধিক ইঙ্গিত মিলেছে যে এখানেই ছিল কৃষ্ণ জন্মভূমি।আসলে শাহি ইদগাহ মসজিদ একটা হিন্দু মন্দির। এরপরই আ๊বেদন করা হয়, কোর্ট নিয়োজিত কমিশনার যেন গোটা বিষয়🌳টি খতিয়ে দেখেন।
তবে আসল যে মামলা সেখানে আবেদন করা হয়েছে কৃষ্ণ জন্মভূমির উপর থেকে মসজিদ সরিয়ে দিতে ♏হবে। তবে এর আগে ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর সিভিল কোর্ট এই আবেদন খারিজ করে দিয়েছিল। পরে আবার মথুরা জেলা আদালতে এনিয়ে আবেদন করা হয়।
আবেদনকারীদের তরফে বলা হয়েছিল, কৃষ্ণের উপাসক হিসাবে তাদের কৃষ্ণজন্মভূমিকে সুরক্ষিত রাখার অধ꧟িকার রয়েছে।
২০২২ সালের মে মাসে মথুরা জেলা আদ꧙ালত জানায়, এই মামলা চালানো য✱েতে পারে। সিভিল কোর্ট যে মামলাটি নাকচ করেছিল সেটাকে ফের চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়।
২০২৩ সালের মে মাসে হাইকোর্ট হিন্দুপক্ষের আবেদনকে মেনে নিয়ে জানিয়েছিল এই মামলা ট্রায়াল কোর্ট থেকে হাইকোর্টে আনা যেতে পারে। এদিকে হাইকোর্☂টের বিচারপতি নলীন কুমার শ্রীবাস্তব গত ১ ফেব্রুয়ারি জানান, এই ব্যাপারে অপর পক্ষের মতামত দরকার। তবে হাইকোর্টে এই মামলা বর্তমানে পেন্ডিং রয়েছে।