দুর্গাপুজোর উদ্বোধন তিনি কালীঘাটের বাড়ি থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে ক🍃রেছিলেন। পায়ের অসুস্থতার জন্য তিনি বের হতে পারেননি। এবার কালীপুজোর উদ্বোধন করছেন তিনি। সেই সঙ্গেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী দিল্লিতে বাংলার শাড়ি নামে বিপণির উদ্বোধন করলেন। দিল্লিতে বসে পাওয়া যাবে বাংলার শাড়ি। দিল্লিতে থাকা প্রবাসী বাঙালিরা বাংলার শাড়ি কিনতে পারবেন। ধনেখালি থেকে মুর্শিদাবাদী সিল্ক সব🀅ই মিলবে এই আউটলেটে।
দিল্লির বঙ্গভবনে এই নয়া আউটলেট খোলা হয়েছে। আসলে বাংলা থেকে গেলে অনেকেই বঙ্গভবনে গিয়ে ওঠেন। এমনকী বহু ভিআইপিও দেশ বিদেশ থেকে সাময়িকভাবে বঙ্গভবনে যান। আর সেই বঙ্গ ভবনে যাওয়া সকলেই এবার সেখান থেকেই শাড়ি কিনতে পারবেন। তবে শুধু বাঙালিরাই নন, বাংলার শাড়ির প্রতি ভিনরাজ্যের বাসিন্দাদের টান কিছু কম থাকে না। এবার দিল্লির মাটিতে বসেই মিলবে বাংলার শাড়ি। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ🐼্যোপাধ্য়ায় এই শাড়ির আউটলেট খুললেন। তবে শুধু দিল্লিতেই নয়, বাংলার শাড়ির আউটলেট এবার দেশের বিভিন্ন প্রান্তে খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। খোদ বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এই আশ্বাস দিয়েছেন।
বাংলার শাড়ি। বাংলার ঐতিহ্য। এই আপ্তবাক্যকে গোটা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। এর মাধ্যমে শুধু বাংলার কদর বাড়বে এমনটা নয়। বাংলার শাড়♏ি যাঁরা তৈরি করেন সেই শিল্পী, তাঁতিতে কাজের সুযোগ বাড়বে। শাড়ির বড় বাজার তৈরি হবে গোটা দেশ জুড়ে। মমতা নিজেই জানিয়েছেন, দিল্লির শোরুমে বাংলার শাড়ির শোরুমের উদ্বোধন করা হয়েছে। প্রবাসী বাঙালিদের জন্য় এটা খুব ভালো হল। আস্তে আস্তে সারা দেশে এটা খুলব। দিল্লির রেসিডেন্সিয়াল কমিশনার সহ সবাইকে আমার ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
এদিকে বাংলা জুড়ে বাংলার শাড়িকে সুলভ মূল্যে বিক্রির জন্যও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাংলার সব ব্লকে বা🌳ংলার শাড়ি নামে কাউন্টার খোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। মাত্র ৩০০ টাকা থেকে এই শাড়ির দাম শুরু হচ্ছে। ঢাকুরিয়ার দক্ষিণাপণ ও নিউ দিঘায় এই ধরনের স্টোরের উদ্বোধন করা হয়েছে। এবার রাজধানী দিল্লির বুকেও খোলা হল এই ধরনের আউটলেট। দিল্লিতে বসেই পাবেন বাংলার শাড়ির গন্ধ। বাংলার শাড়ির সেই মোলায়েম স্মৃতি। প্রবাসী বাঙালিদের মনে পড়ে যাবে ফেলে আসা বাংলার কথা।