এই ঘটনা এক ৭২ বছর বয়সী ব্যক্তির। ন✅াম ভগবান মান্দালকর। মহারাষ্ট্রের মালাদে তাঁর বিরুদ্ধে সদ্য মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগ, তিনি শিকার করতেন গোসাপ! তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ১১৭ রকমের গোসাপের চামড়া। এই চামড়া একটি বিশেষ বাদ্যযন্ত্র নির্মাণে ব্যবহার করা হয়। প্রসঙ্গত, গোসাপ বা মনিটর লিজার্ডকে বিপন্নপ্রায় প্রাণী বলে আখ্যা দেওয়া হয়। আর সেই প্রাণীর অবৈধ শিকরের দায়েই গ্রেফতার𓃲 করা হয়েছে ব্যক্তিকে।
বনদফতরের খবর অনুযায়ী, তাদের কাছে গোপন সূত্রে খবর ছিল এই গোসাপ শিকারের। তাদের কাছে এই খবর যায় যে এলাকায় কেউ বন্য জীবজন্তু শিকার করে তার চামড়া আহমেদনগরে জড়ো করছে। মুহূর্তে পদক্ষেপ করে বনদফতর। বনদফতর আরও জানতে পারে যে ‘ঘুমোট’ নামের ওই বাদ্যযন্ত্র নির্মাণের জন্যই এই গোসাপের চামড়া জড়ো হচ্ছে। এরপরই তল্লাশি চালায় বনদফতর। এরপর সন্দেহভাজনেরﷺ নাম ভগবান মন্দালকর বলে উঠে আসে। তার বাড়িতে চলে তল্লাশি।💙 দেখা যায় গোসাপের শুকনো চামড়া তিনি বাড়িতে লুকিয়ে রেখেছেন। এরপর তল্লাশিযতই এগোয় ততই বেরিয়ে আসে সত্যিটা। গোটা আস্তানায় ১১৭ ধরনের গোসাপের চামড়া উদ্ধার হতে থাকে। চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। জানা যায় ওই ব্যক্তি শিকার করে গোসাপের চামড়া বাড়িতে রেখেছেন। বাড়ির পিছনের দিকে অংশে ওই শুকনো তচামড়া উদ্ধার হয়।
উল্লেখ্য, বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বহু ‘ঘুমোট’। তখনই গোটা সন্দেহ কার্যত বাস্তবের রূপ নেয়। চলে জিজ্ঞাসাবাদ। বেরিয়ে আসে সত্যিটা। বনদফতর বলছে, উদধা🎃র হওয়া গোসাপের চামড়ার মূল্য অনুমান করা যাচ্ছে না। তবে তার দাম যে বাজারের হিসাবে বেশ ভালোই হবে, তা বলাই বহুল্য। ৭২ বছর বয়সী ভগবান মন্দালকরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে🧔। তাঁকে ১৯৭২ ওয়াইল্ড লাইফ অ্যাক্টের আওতায় দায়ের হয়েছে মামলা।