দেশজুডಌ়ে লকডাউনের মাঝে ই-কমার্স সংস্থার মাধ্যমে নিত্যপ্রয়োজনীয় নয় এমন সমস্ত পণ্য সরবরাহে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
▨ ইতিমধ্যে আগামী ২০ এপ্রিল থেকে হটস্পট তালিকার বাইরে থাকা এলাকার গ্রাহকদের মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ ও রেফ্রিজারেটর সরবরাহ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল ই-কমার্স সংস্থাগুলি। কিন্তু রবিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশিকা সেই উদ্যোগে জল ঢেলে দিল। প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে ওই সমস্ত এলাকায় জীবনযাত্রা স্বাভাবিক হওয়ার আভাস দিয়েছিল কেন্দ্র।
এর পরে দেশজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়তে থাকায় দেশব্যাপী লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়ে ৩ মে পর্যন্ত ধার্য ক🅺রে কেন্দ্রীয় প্রশাসন।
করোনা সংক্রমণ রোধের উদ্দেশে 🥂প্রথম দফায় ২১ দিন লকডাউন ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। গত ২৪ মার্চ থেকে শুরু করে সেই লকডাউনের মেয়াদ শেষ হওয়♏ার কথা ছিল ১৪ এপ্রিল। কিন্তু ১৫ এপ্রিল তার মেয়াদ বাড়ানো হয়।
আরও পᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚড়ুন: লকডাউনে ই-কমার্স ও♈য়েবসাইটে বদলেছে গ্রাহকদের চাহিদা, জানা গেল সমীক্ষায়
লকডাউনে ঘরবন্দি মানুষকে খাদ্যপণ্য, ওষুধ ও মেডিক্যাল সরঞ্জাম-সহ অন্যানꩵ্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহের জন্য বিস্তারিꦅত নির্দেশাবলী প্রকাশ করে প্রশাসন। সেই নির্দেশিকা মেনেই মহারাষ্ট্র, রাজস্থান ও ওডিশার মতো রাজ্যে ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহের অনুমতি দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: মোবাইল, টিভি, জাম♓া-কাপড়: ২০ তারিখ থেকে কী কী পাবেন ফ্লি♛পকার্ট, অ্যামাজনে
শনিবার ই-কমার্স সংস্থার দ্বারা অ-নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহে কেন্দ্রীয় ছাড় নিয়ে প্রশ্ন তোলে কংগ্রেস। তাদের দাবি, এর ফলে খুচরো ব্🌸যবসায়ীদের বঞ্চিত করা হচ্ছে।
এ দিন সকালে জারি করা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশিকা থেকে অ-নিত্য🎃প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ বাদ দেওয়া হয়। নির্দেশিকায় স্পষ্ট বলা হয়েছে, ‘COVID 19-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য জারি করা লকডাউনের মাঝে ই-কমার্স সংস্থা দ্বারা সরবরাহ তালিকায় অ-নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের উপর নিষেধাজ্ঞা জꦅারি থাকছে।’