বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের খুনি আবদুল মাজেদের দেহ গ্রামে ঢুকতে দিলেন না এলাকাবাসী। স্থানীয় ꦚসময় রবিবার মধ্যরাত ১২.০১ মিনিটে ঢাকার নতুন কারাগারে আবদুল মাজেদের ফাঁসি কার্যকর করে শেখ হাসিনা সরকার। কিন্তু ফাঁসির পর মাজেদের দেহ গ্রামে ঢুকতে দেওয়া হবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন তার নিজের জেলা ভোলার মানুষ। এর পর নারায়ণগঞ্জের সোনা♚রগাঁয়ে মাজেদের দেহ কবর দেওয়া হয়।
মাজেদের বাড়ি বাংলাদেশের ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার বাটমারা গ্রামে। ফাঁসির পর গ্রামবাসী ও ভোলার মানুষ স্পষ্ট জানিয়ে দেন, মাজেদের দেহ সেখানে কবর দিতে গেলে বিক্ষোভ হবে। এমনকী দেহ ভোলায় ঢোকা রুখতে বিভিন্ন জায়গ🌸ায় পাহারা বসান সেদেশের শাসকদল আওয়ামি লিগের নেতারা।
এর পর তার শ্বশুরবা꧑ড়ির পারিবারিক কবরস্থানে তাকে কবর দেওয়া হয়। ধর্মীয় রীতি মেনে রাতেই সম্পন্ন হয়👍 সেই প্রক্রিয়া। স্থানীয় থানার ওসি জানিয়েছেন, লকডাউন চলায় কবর দিতে কোনও সমস্যা হয়নি।
দীর্ঘদিন কলকাতায় আত্মগোপন করে থাকার পর সম্প্রতি বাংলাদেশে ফিরেছিল মাজেদ। গত সোমবার ঢাকার গাবতলি বাসস্ট্যান্ডের কাছ থেকে তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের খুন♎ের ঘটনায় আগ꧃েই মাজেদকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনিয়েছিল বাংলাদেশের আদালত। পলাতক থাকায় গ্রেফতারির পর আপিলের সুযোগও পায়নি সে। ৫ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে রবিবার মধ্যরাতে তাকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়। এই নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ৬ খুনির ফাঁসি হল। এখনো পলাতক ৫।