১৩১টি শহরে ন্যাশানাল ক্লিন এয়ার প্রোগ্রাম বা National Clean Air programme(NCAP) চালু করা হয়েছিল। তার মধ্যে অন্তত ৯৫টি শহরে দেখা যাচ𒁏্ছে বাতাসে দুষণের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছে। বারানসী, দিল্লির মতো শহরেও বাতাসের মান অনেকটা উন্নত হয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৭ সালে প্রতি কিউবিক মিটারে দুষণের মাত্রা ছিল ২৪৪ মাইক্রোগ্রাম। ২০২১-২২ সালে সেটি কমে দাঁড়িয়েছে ১১৪ মাইক্রোগ্রাম।
কেন্দ্রীয় দুষণ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সূত্রে খবর, দিল্লির এয়ার কোয়ালিটিও উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়েছে। ২০১৭ সালে প্রতি কিউবিক মিটারে ছিল ২৪🦩১ মাইক্রোগ্রাম। সেটা ২০২১-২২ সালে কমে দাঁড়িয়েছে ১৯৬ মাইক্রোগ্রাম। দুষণেরꦜ মাত্রা প্রায় ১৮.৬ শতাংশ কমে গিয়েছে বলে খবর।
কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রকের এক আধিকারিকের কথায়, সবথেকে ভালো বিষয়টি হল গাঙ্গেয় অববাহিকায় একাধিক শহরে দুষণের মাত্রা অত্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল। সেখানে দুষণের মাত্রা ক্রমেই কমতে শুরু করেছে। গত দুবছর ধরে বারানসীতে ধ♌ুলোর প♛রিমাণ যাতে কমে সেব্যাপারে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তার ফলও মিলেছে। দিল্লিতেও বাতাসের মান অনেকটাই ভালো হয়েছে। পঞ্জাবের শহরগুলির বাতাসের মানও উন্নত হয়েছে।
তবে আধিকারিকরা জানিয়েছেন, শহরগুলি তাদের দুষণের মাত্রা কমার বিষয়টি বজায় রাখত🐽ে পারছে কি না সেটাও দেখা হবে। সেকারণে প্রতি বছর এনিয়ে মনিটরিং করা হবে। কিন্তু কীভাব🗹ে এই অসাধ্য সাধন হল?
কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব একটি পুস্তিকা প্রকাশ করে জানিয়েছেন, বেঙ্গালুরু, পুনে সহ দেশের একাধিক শহরে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। বারানসীতে বাড়ি বাড়ি ঘুꦕরে꧃ আবর্জনা সংগ্রহ করে তা পচনশীল, অপচনশীল এইভাবে ভাগ করা হয়েছিল। আবর্জনা প্রক্রিয়াকরণের ജকাজও হয়েছিল। পাশাপাশি বাত🅠াসের মান উন্নত করতে কারখানা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুষণ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।