ইশা ফাউন্ডেশন মামলায় সুপ্রিম কোর্টে বড়সড় স্বস্তি পেলেন সদগুরু। তাঁর ইশা ফাইন্ডেশনের বিরুদ্ধে মাদ্রাজ হাইকোর্টে চলা মামলা খারিজ করে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্ট এই🔯 মামলাকে ক্লোজ করে। এদিন কোর্টে তামিলাড়ুর পুলিশ জানিয়েছে, সদগুরুর আশ্রমে কাউকে জোর করে আটকে রাখা হয়নি। যাঁদের ঘিরে এই গোটা পর্ব, সেই দুই মহিলা কোর্টে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, যে তাঁরা নিজের ইচ্ছায় সেখানে রয়েছেন।
এর আগে, তামিলনাড়ুর এক বাসিন্দা অভিযোগ করেন, তাঁর দুই মেয়েকে ভুল বুঝিয়ে সদগুরুর আশ্রমে আটকে রাখা হয়।তামিলনাড়ুর যে ব্যক্তি এই আশ্রমে তাঁর মেয়েদের আটকে রাখার অভিযোগ করেন, তিনি পেশাগতভাবে প্রাক্তন অধ্যাপক।তিনি মাদ্রাজ হাইকোর্টে হেবিয়াস কর্পাস মামলা করেন। হাইকোর্ট পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দেয়। এরপর একদিকে চলতে থাকে পুলিশি তদন্ত, অন্যদিকে হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় সদগুরুর ইশা ফাউন্ডেশন। তারপর শুক্রবার মাদ্রা𝔉জ হাইকোর্টের মামলা খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি হয় প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে।
( RG Kar case:বাম আমলে আরজ♔ি করের সৌমিত্রর রহস্যমৃত্যুর কেস-ফাইল খুলছে রাজ্য! উঠছে পর্ন-চক্র প্রসঙ্গ, কী ঘটেছিল ২🦋৩ বছর আগে?)
(PP Divya-ADM: ভরা সভায় বাম নেত্র📖ীর থেকে ‘দুর্নীতিবাজ’ আখ্য়া পেয়ে আত্মঘাতী ADM,𝓀 পদ খোয়ালেন কেরলের সিপিআইএমর দিব্যা )
যে দু'জন মহিলাকে ঘিরে গোটা মামলা উঠে আসে, তাঁদের বয়স ৩৯ ও ৪২। অভিযোগ ছিল, সদগুরুর কোয়েম্বাটুরের আশ্রমে তাঁদের ভুল বুঝিয়ে রেখে দেওয়া হয়েছে জোর করে। এদিকে, সদগুরুর আশ্রমে হাইকোর্টের নির্দেশে তদন্তের স্বার্থে পৌঁছয় পুলিশ। এদিকে, সেই মামলার জেরে 🌃গত ১ অক্টোবর ১৫০ জন পুলিশ অফিসার আশ্রমের মধ্যে প্রবেশ করেন।
সুপ্রিম কোর্ট বলছে, যে দুই মহিলাকে ঘিরে এই ঘটনা তাঁরা আশ্রমে যখন যোগ দেন, তখন তাঁরা সাবালিকা ছিলেন। মাদ্রাজ কোর্টে তাঁরা দুজনেই উপস্থিত ✃হন, সবমিলিয়ে মামলা ধোপে টেকেনা। এদিকে, তামিলনাড়ু পুলিশ তদন্তের পর কোর্টকে জানিয়েছে, আশ্রমের মধ্যে কাউকে অনিচ্ছায় আটকে রাখা হয়নি।
(CEC rescued after 17 Hrs: তাপমাত𒆙্রা মা🎃ইনাস.. নির্জন বাড়িতে কেটেছে রাত! ১২ হাজার ফুট উচ্চতার গ্রামে আটকে পড়ে কীভাবে উদ্ধার হলেন CEC? )
এই মামলায় পুলিশ জানিয়েছে, দুই মহিলা স্বেচ্ছায় ইশা ফাউন্ডেশনে থাকছেন, তাঁরা তাঁদের বাবা মায়ের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। এদিকে, ইশা ফাউন্ডেশন গোড়া থেকেই সব অভিযোগ অস্বীকার করে। এর🌌পর শুক্রবা🐎র এই মামলায় এল সুপ্রিম স্বস্তি।